যতদিন লেখাপড়ার প্রতি আকর্ষণ থাকে ততদিন মানুষ জ্ঞানী থাকে। আর যখনই তার ধারণা জন্মে যে, সে জ্ঞানী হয়ে গেছে, তখনই মূর্খতা তাকে ঘিরে ধরে। - সক্রেটিস
প্রথমেই সকলের নিকট বিনীত ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ভাল লিখতে পারি না বলে
প্রথম পর্ব : Click This Link
টেকনাফ থেকে সাধারনতঃ ৪টি জাহাজ প্রতিদিন টেকনাফ - সেইন্ট মার্টিন - টেকনাফ পথে যাতায়াত করে। যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে এল সি টি কাজল আজ জেটি ত্যাগ করতে পারেনি। অপর দুই জাহাজ "এল সি টি ঈগল" এবং " এল সি টি কেয়ারী সিন্দবাদ" আমাদের পরে যাত্রা শুরু করে আমাদের আগেই সেইন্ট মার্টিন পৌছে যায়।
এদের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগামী জাহাজ হলো ঈগল।
দুপুর সাড়ে ১২ট নাগাদ আমাদের জাহাজ "কুতুবদিয়া" সেইন্ট মার্টিনের জেটি স্পর্শ করে এবং যথারীতি আমরা জাহাজ থেকে নেমে পায়ে হেঁটেই আমাদের নির্ধারিত হোটেল "ব্লু ম্যারিন রিসোর্ট" এ পৌছাই। চেক-ইন এর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আমরা যার যার রুমে প্রবেশ করি দীর্ঘ ভ্রমনের ক্লান্তি দূর করার আশায়। তারপর গোসল করার পর সতেজ হয়ে বের হয়ে এলাম উদরপূর্তির আশায়। অতিরিক্ত মূল্যের কারণে ব্লু ম্যারিনের নিজস্ব রেস্টুরেন্টকে পাশ কাটিয়ে বেড়িয়ে এলাম রাস্তায় সাধারনমানের কোন খাবার দোকানের খোঁজে।
এক ভদ্রলোকের নির্দেশিত পথে যাত্রা শুরু হলো রিক্সা ভ্যানে করে :
উল্লেখ্য, রিক্সা ভ্যানই এখানকার একমাত্র বাহন। পিকটাইম বলে ভাড়া খুব বেশী। কলাবাগান থেকে সায়েন্স ল্যাবরেটরী দুরত্বের যাত্রাপথে আমাদেরকে গুনতে হয়েছে প্রতিটি ভ্যানে ১০০ টাকা। এদের ভ্যানপ্রতি ক্যাপাসিটি মাত্র ৬ জন।
খাওয়া=দাওয়ার পর বের হলাম সমুদ্র দর্শনে।
প্রথমই গেলাম পশ্চিম সৈকতে। এখানেই ডঃ হু্মায়ুন আহমদের "সমুদ্র বিলাস" এর অবস্থান।
পশ্চিম সৈকতে কিছুক্ষন কাটিয়ে সেইন্ট মার্টিনের বিখ্যাত ডাব খেয়ে যাত্রা শুরু করলাম দক্ষিন দিকে
ডানে সমুদ্র আর বামে কেয়া বাগান। ফাঁকে ফাঁকে অবকাশ হোটেল এবং বিভিন্ন রিসোর্ট
বালুয়ারী দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে পেড়িয়ে এলাম অনেক দুর।
চলবে ................
৩য় পর্ব : Click This Link
৪র্থ পর্ব : Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।