আমি কইলাম মরিনাই; বুকের আগুনও নেভে নাই, কসম ক্ষুধিরামের। খালি কয়দিন ধইরা কর্পোরেট ভন্ডামিতে ডুইবা আছি আপাদমস্তক! কমরেড, মিছিল আইলে একটা টোকা দিয়া যাইয়েন।
সেখানে নৈশব্দের কোলাহল ছিল, ছিল কিছু
স্বপ্নের এলোমেলো বুনন। আহামরি নকশায় হয়তো
ছিল না তার সমূহ প্রকাশ; অপটু হাতের লাইনচ্যুত
হয়ে যাওয়া ছন্দের বিন্যাশকে আপনি কিন্তু হেলাফেলায়
উড়িয়ে দিতে পারেননা মোটেও।
শিল্পের প্রচ্ছন্ন আধিপত্যের ভেতরেও সেখানে
অবস্থান করে খোলা জানালার অর্থনীতি।
(স্বপ্ন ও স্বপ্ন ভঙ্গ এখানে নৈমিত্তিক কথকতা)
স্পর্ধার অনির্ধারিত বিকাশ যেখানে থম্কে দাঁড়ায়, ঠিক
সেই প্রান্তিক অবস্থান থেকে আমি বলছি,
এখানে স্বপ্নের আখ্যান ছিল, যা আজ বেশ্যালয়।
(পৃথিবীর তাবৎ বেশ্যাদের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা পূর্বক,
যারা ক্ষুধার তাড়নায় শরীর বিলিয়ে দেয় নৈতিকতা অটুট রেখে)
হতাশ হইনা; নির্লজ্জ ভাড়ামির ভেতরেও অবস্থান করে
কুঁকড়ে যাওয়া কাতরতা, ক্ষয়িষ্ণু অবস্থান টিকিয়ে রাখার
আপ্রাণ প্রয়াস। ছোটবেলায় সার্কাস দেখেছিলাম কিনা মনে পরছেনা,
তবে অপার্থিব নৈপুণ্য প্রদর্শনীর আগে খানিকটা ভাঁড়ামো
হয়তোবা প্রস্তুত করে তোলে আমাদের মন ও মনন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।