ছাগু তোষণ নীতি নির্ভর মডারেশন প্রক্রিয়াকে ধিক্কার জানাই. ব্লগের এক কোনায় জেনোসাইড বাংলাদেশের লোগো ঝুলিয়ে ছাগু তোষণ নীতির নামে ভন্ডামি বন্ধ করুন... নইলে এই মডারেশন নীতি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে থাকার নাটক বন্ধ করুন.. ব্লগ পর্যবেক্ষনে, আপাতত শুধু কমেন্টাই..
কাল এক কলিগের মেইল থেকে ছবিগুলো পেলাম... কলিগরে ফোনে পাচ্ছি না তাই ফটু গুলান হের তোলা না অন্য কোথাও থিকা পাইছে ডিটেইলস জানাতে পারলাম না...
আগুনের সূত্রপাত:
আগুন যখন লেলিহান:
সব শেষের পরে:
সব ফুরিয়ে গেছে...সবকিছু আবার আগের মতোই... আগের মতোই প্রতিটি ভোর আসে, সূর্য অস্ত যায়... লোকজন রেল ক্রসিং পেরোতে গিয়ে আড় চোখে চায়... এখনও ট্রেন চলে সেই এলাকার পাশ দিয়ে... চলন্ত ট্রেনের মানুষ শুকনো মুখে চেয়ে দেখে শ পাঁচেক পরিবারের বিবর্ণ মুখ... কাল খবরে দেখলাম কেউ কেউ অনেক কষ্ট করে টাকা জমা করেছে, কাপড় চোপড় কিনে রেখেছে, সামনে ঈদ বাড়ি যাবে বলে... এদের চোখের পানিটুকু ও আজ নেই... লেলিহান শিখার নির্মমতায় উবে গেছে...
এসব আগুন কেনো লাগে, কিভাবে লাগে, কে লাগায় -- এসব নিয়ে বিতর্ক অনেক পূরানো... নতুন করে কিছু বলার নাই... তবে এসব দেখতে দেখতে পূরানো হয়ে গিয়েছে... মাঝে হয়তো কিছু মাসের দেরী, তারপরেই এই বিশাল এলাকায় শুরু হবে কনস্ট্রাকশনের কাজ, বিশাল রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্স, খেলার মাঠ, শপিং মল -- এক মোড়কে কত কিছু... সেই শপিং মলের সামনে আবার হাত পাতবে ছোট ছোট কিছু মুখ, যাদের ঈদের পোশাক একদা এই খানে পূড়ে গিয়েছিলো, আগুন যেই শিশুদের মুখের হাসি কেঁড়ে নিয়েছিলো বহুদিনের জন্য... এদের জন্য আমাদের কারো মনে কি দূ ফোঁটা চোখের জল আসে? আসে না, আমরা বড়ই পাষান.....
মনটা অনেক খারাপ... চোখের জলে ভাবছি নিজেদের কথাও... যুগ যুগ ধরে এভাবেই বোধ হয় বড় বড় রেসিডেন্সিয়াল কমপ্লেক্সের লেলিহান লোভের তোড়ে অনাবাসিক ছিন্নমূলেরা ফুটপাথে ছিটকে পড়ে..বার বার...
এভাবে আর কত দিন... কত সহস্রদিন... কে জানে...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।