মনের জানালায় দাঁড়িয়ে ভাবনাগুলোর মিলিয়ে যাওয়া দেখি। গুচ্ছ গুচ্ছ মেঘ হয়ে, ঐ দূর দিগন্ত পানে...
এস. এম. সুলতানের উপর লাইব্রেরী থেকে বেশ কিছুদিন আগে একটা বই নিয়ে আসি। বইটিতে সুলতানের জীবনী এবং তার চিত্রকর্ম নিয়ে বিশদ বর্ণনা করা হয়। বইটির নাম "কিংবদন্তীর ক্যানভাসে এস. এম. সুলতান" (লেখকঃ শরীফ আশরাফুজ্জামান)। সেখান থেকে কিছু তথ্য এবং ছবি, পরে নেট ঘেটে আরো কিছু তথ্য এবং ছবি জোগাড় করে নীচে দিলাম।
সুলতান জন্মগ্রহণ করেন লালমিয়া নামে। শাহেদ সোহ্রাওয়াদ্দী লালমিয়া নাম পরিবর্তন করে রাখেন শেখ মোহাম্মদ সুলতান সংক্ষেপে এস.এম. সুলতান। এস.এম. সুলতান ১৯৮২ সালে একুশে পদক অর্জন করেন। ১৯৮৯ সালে তারেক মাসুদ সুলতানের জীবনের উপর "আদম সুরত" নামে ৫৪ মিনিটের একটা ডকুমেন্টারী বানান। তারেক মাসুদের মতে সুলতান এই শর্তে রাজী হয়েছিল যে, ডকুমেন্টারীর বিষয় সুলতান নিজে না হয়ে বরঞ্ছ অনুঘটকের কাজ করবেন যাতে মুভির আসল নায়ক বাংলার শ্রমজীবি মানুষদের তুলে ধরতে পারেন।
(বিশদ জীবনীঃ http://en.wikipedia.org/wiki/SM_Sultan)
সুলতানের হরেক রকমের পশু-পাখী পুষার শখ ছিল। নাসির আলী মামুন ২০০৫ সালে সুলতানের ৬৮টি ছবি নিয়ে "গুরু" নামে একটি বই বের করেন। চিত্রা নদীর পারে সুলতানের সাথে অনেক দিন অবস্থান করে হাজারখানেক ছবির মাঝখান থেকে বেছে মামুন বইটি বের করেন।
অন্য সব চিত্রকরের ছবি থেকে সুলতানের ছবি এক বিশেষ ধরনের কৌতূহল সৃষ্টি করে তাঁর মনুষ্যগুলোর দানবীয় অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কারণে।
পরের পর্ব
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।