আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঢাবি কতৃপক্ষের গোয়ার্তুমির কারন কি?

টার্গেট মাত্র একলাখ ভিজিটর

গত বছর মাদ্রাশা ছাত্র দের খ ইঊনিটের কিছু সাবজেক্টে ভর্তি করবে না এমন একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কতৃপক্ষ। ফলস্বরুপ তারা হাইকোর্ট এ যায়। হাইকোর্ট তার চরিত্র অনুযায়ী প্রথমেই ভর্তি কার্যক্রম স্টে করে এবং বিষয়টি কিছু দিনের জন্য ঝুলে যায়। অতঃপর কোর্ট বিশয়টিকে অবৈধ ঘোষনা করে। ফলে তারা ভর্তি হয়।

ওই রায়ের পর অথরিটির শিক্ষা হওয়া ঊচিত ছিল কিন্তু টিপিকাল বাঙ্গালী চরিত্রের মত তাদের শিক্ষা হয় নাই। তারা এই বছর আবার একই কাজ করেছে। যথারিতি মাদ্রাসা ছাত্ররা আবার কোর্টে গিয়েছে(দ্রশটব্যঃপ্রথম আলো আজকের)। ধারনা করা যায় আবার একই কাজ হবে। রায় তাদের পক্ষে যাবে গতবারের মত।

মাঝখান দিয়ে আবার ভর্তি কার্যক্রম ঝুলে যাবে। কি দরকার প্রতি বছর এই ঝামেলা করার। এইবার মাদ্রাসা ছাত্রদের রেজাল্ট গতবারের চেয়ে ভালো হয়েছে। মাদ্রাশা ছাত্রদের দোষ একটাই তারা ২০০ নম্ব্রের বাংলা এবং ইংরেজী পড়ে নাই। যদি তারা না পড়ে ওই সিলেবাসের অধীনে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরিক্ষায় ঊত্তীর্ন হয় তবে তাদের বরঞ্চ বাহবা দেওয়া উচিত।

কিন্তু তারা বরঞ্চ ডিস্কারেজড হচ্ছে। অনেকের মতে দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল আই বি এ(গ্রাজুয়েটদের জব প্লেসমেন্ট,বেতন এগুলির নিরিখে)। সেইখানে আমার জানআমতে এইরকম কোন বাধা নাই। বানিজ্যের কোন বিষয় না পড়ে যদি বিবিএ এমবিএ এইগুলি যদি পড়া যায় তবে ডাবিতে সমস্যা কি? এই সব বিষয় নিয়ে রাজনীতি না করলে কি নয়। জানা গেছে যেইসব বিভাগে এই নিষেদ্ধাজ্ঞা আছে সেসব বিভাগে নাকি মাদ্রাশা পাশ শিক্ষক আছে।

কেঊ যদি ভর্তি পরিক্ষায় ঊত্তীর্ন হয় তবে তাকে এইভাবে ভর্তি না করা ঠিক না। যে যোগ্য সেই টিকবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.