কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
এই বিমান বন্দর গাজীপুর আর ময়মনসিংহ এর মাঝামাঝি কোন স্থানে মাটির তিন ফুট গভীরে অবস্থান করছে। তা গবেষনা করে যানজট কে দীর্ঘায়িত করে ২০১২ সাল নাগাদ আবিস্কার করা হবে। এর জন্যে এতো বিনেপয়সার ব্লগার পরামর্শক থাকতে ও বিদেশ হইতে কয়েকশ কোটি টাকা ব্যায়ে পরামর্শক ভাড়া আনা হইবে।
সেই পরামর্শক কি জানেন, আমারা বাংলাদেশী বাঙ্গালীরা কি প্রকার আর কত ভয়ংকর প্রকৃতির। বিমান বন্দর যেখানেই আবিস্কার করা হোক না কেন তার ১৫/২০ বছরের মধ্যেই আবার স্থানান্তরের প্রয়োজন দেখা দিবে।
কারণ বিমান উড্ডয়ন/অবতরন দেখার জন্যে হইলেও তার চারপাশে খুব দ্রুত বহুতল ভবন নির্মান করা হইবে।
আইনে মানেনা আমরা বাংলাদেশী বাঙ্গালী দলীত ব্রাম্মন্য সমাজের নির্যাতনের প্রতিবাদি হইয়া কনভার্ট মুসলমান। আমাদেরে দেয় বা দিবে পরামর্শ।
আমলামায়ের দামাল সচিবেরে বলি এতো জমি পাইবে কই। না এই খানে পাথর বালু বাণিজ্য হইবার কোন দূরভী সন্ধি আটিতেছেন।
এক ইঞ্চি কৃষি জমি ছাড়বোনা। তোমার সচিবের আবাল কথা শুনবো না।
যদি ,
সত্যিই একখান বিমান বন্দর আবিস্কার করার প্রয়োজন দেখা দেয়।
তাহলে যা করিতে হইবেক।
পদ্মা,মেঘনা বা যমুনার কোন চরাঞ্চলকে নদী শাসন বা ড্রেজিং প্রক্রিয়ার মাধ্যামে ৬০/৭০ ফৃট কৃত্রিম উচ্চতা তৈয়ারী করিয়া একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমান বন্দর আবিস্কার করা যাইতে পারে।
তাহাতে কৃষি জমি রক্ষা পাইবে এবং আগামী একশত বছরের মধ্যে আর স্থানান্তর করিতে হইবে না। এবং চারপাশে নদী থাকায় বহুতল ভবন নির্মান করিতে পারিবেনা। পাতাল রেল এবং মনোরেলের মাধ্যমে পরবর্তি সময়ে মূল ভূখন্ডের সাথে সংযুক্ত করিলে চলিবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।