পরিবর্তনের জন্য লেখালেখি
ভিডিওটা শুরু হয়েছে ২১শে ফেব্রুয়ারী এর শপথ গ্রহনের মাধ্যমে । তারপর উত্তাল মার্চ ।
৪ মিনিট ১০ সেকেন্ড থেকে দেখুন লাইভ ফুটেজ , একজন মুক্তিযোদ্ধার সাথে সাক্ষাতকার । তারপর নিউ ইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিক সিডনীর সাক্ষাতকার । সাথে ছবি ।
জাতিসংঘ কেন এই গণহত্যাকে "জেনোসাইড" বলে স্বীকার করছে না ? ১৯৭১ এ বিদেশী পত্রিকা গুলোতেই তো হত্যার খবর এসেছিলো । অনেক সাংবাদিক বিভিন্ন ভাবে কভার করেছেন বাংলাদেশ এর ভিতরে ও ভারতের শরণার্থী শিবিরের সংবাদ ।
পরের ভিডিওতে সাক্ষাতকারের বাকি অংশ ।
প্রতিটি গ্রাম , প্রতিটি টাউন , যেখানেই আমি গিয়েছি , সেখানেই দেখেছি বদ্ধভূমি। সারিতে সারিতে পড়ে থাকা মানুষের লাশ।
ধর্ষিত নারী, বেয়োনেটে ক্ষত বিক্ষত পুরুষ, শিশু। সারি বেধে দাঁড় করিয়ে মারা হয়েছে । যোদ্ধা নয়, স্রেফ স্বাধীনতার সংগ্রামের সমর্থক নয়ত হিন্দু বলে । একটা কৌশল ছিলো সারি বেধে দাঁড় করিয়ে মাথা বরাবর গুলি করা যাতে এক গুলিতেই এক সাথে ৫/৬ জন বাঙ্গালীকে মারা যায়। " - সিডনী
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।