এক সময় বই ছিল আমার নিত্য সঙ্গী , অনেক রাত জেগে বালিশ নিয়ে উপুর হয়ে বই পড়তে পড়তে বুক ব্যাথা হয়ে যেত । পড়া শেষ হতো না । আজো বইয়ের কথা মনে হলে আমার বুকে ব্যাথা হয়, তাদের মলাটে ধুলোর আস্তর জমেছে বলে । বইয়ের পোকা থেকে এখন আমি ইন্টারনেটের পোকা ।
বান্দরবান ভ্রমন - ১ Click This Link
বান্দরবান ভ্রমন - ২ Click This Link
বিকেলের পড়ন্ত রোদে ছুটলাম নীলাচল পর্যটনের পাহাড়ে, অনেকেই বলল ফোর হুইল গাড়ি ছাড়া ওখানে ওঠা যাবে না ।
আমরা একটা রিস্ক নিলাম, নোয়া গাড়ি নিয়েই উঠতে লাগলাম । যদি না উঠতে পারি ফিরে আসতে তো আর বাধা নেই । কত মিটার উপরে উঠলাম তার কোন হিসাব নিকাশ আমার কাছে নাই , তবে পাহাড়টার শেষ ঢালুটা উঠার সময় বুকটা আমার কেপে উঠেছে, রাস্তাটা যথেষ্ট অপ্রশস্ত এবং খাড়া । উপরে উঠার পর দুনিয়া যে কত সুন্দর তা প্রত্যক্ষ করলাম ভালো ভাবেই । নীচে কয়েকটি ছবি ।
পাহাড়ের চুড়ায় বন্ধুদের কয়েকজন, পিছনে দেখা যাচ্ছে মেঘ এবং দূরে নীচে বান্দরবান শহর ।
পাহাড়ের অন্য পাশে একটি গ্রাম ।
দূরে দেখা যাচ্ছেচিম্বুক পাহাড়ের চুড়া, যেখানে যাওয়ার স্বাধ অপূর্ণ রেখেই আমাকে বান্দরবান থেকে ফিরে আসতে হয়েছে ।
সূর্য গেল পাটে ? নাকি আমাদের পায়ের নিচে !
সন্ধ্যার পর বান্দরবান শহর পেরিয়ে আরো কয়েক কিলোমিটার এগিয়ে গেলাম স্বর্ণ মন্দির দেখতে, বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ঘুটঘুটে অন্ধকারে পাহাড়ি ঢালু পথ কিছুদুরঔঠার পর পাওয়া পর পাওয়া গেল কংক্রিট নির্নিত সিড়ি শ তিনেক ধাপ বেয়ে উঠে গেলাম মন্দিরে, কিন্তু ততক্ষণে মন্দির বন্ধ । অতপর বিশেষ ব্যবস্থা মন্দিরে যেতে সক্ষম হলেও দিনের বেলার সৌন্দর্য কি আর রাতের বেলা হয় ?
[img|]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।