নীল
জরীর নাকফুল----
প্রাচীন কৃষ্ণশিলার রং ও মসৃনতায় দেহ তার অতশী কাচ। যার প্রতিফলিত রশ্মি তীব্র উত্তাপ নিয়ে শূন্য থেকেই বিন্দুতে কেন্দ্রীভুত হয়। ভস্মীভুত হয় কামনার দৃষ্টি,অবশিষ্ট থাকে নিরুত্তাপ প্রেম। অর্ধউম§ুক্ত স্তনের ফোটা ফোটা ঘামের স্রোতের নোনতা স্বাদ কোন মরুপথিকের পুরো পথের তৃষ্ণা মিটিয়ে যায়। মাতাল পথিকের কাছে তখন নিজেকেই মরিচিকা মনে হয়।
নাকডগার ঘর্ষণ আর কর্ষণে হারিয়ে যাওয়া নগ্ন নাকফুল তাকে পথ দেখাতে থাকে--শুধুমাত্র একটি নাকফুলের প্রোট্রেট।
কবির নাকফুলের রাতের কখনও ভোর হয়না। খেলা করে কবিতার খাতার উপর আবার চশমার কাচের ভেতর, কান্তিহীন নাকফূলবাসরে। বারবার বিবস্ত্র ও নগ্ন করার খেলায় খেলায় প্রসব বেদনার চিৎকারে ভেঙ্গে যায় চশমার কাচ-উত্তাপহীন উত্তাপে।
একটি নাকফুলের জন্য প্রেম।
জরীর নাকফুল। শাটলের রেললাইনধরে ফুটে থাকত এই একটি ফুল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।