ভালবাসা শব্দটা সবার আত্মার সাথে মিশ্রিত, এটি কখনো মায়ের উপর, কখনো বাবার উপর, কখনো প্রেমিক-প্রেমিকার উপর, কখনো স্ত্রী সন্তানের উপর আবার ভালবাসা যখন আত্মার বন্ধন ছেড়ে আত্মীক অনুভূতির চাহিদা মেটাতে যায় তখনও সেটা ভালবাসায় প্রকাশ পায়। আসলে ভালবাসা কি শুধু মুখে মুখে উচ্চারিত হলেই ভালবাসা হয়? ভালবাসাটা যদি হৃদয় স্পর্শী না হয় সেটা সকল সময় খারাপ বাসা হয়ে যায়। আবার এটার বিপরীত দিক ও আছে যেমন অবৈধ ভালবাসা।
আজ আমাদের সময়ের পত্রিকায় দেখলাম আমাদের কিছু দুস্কৃতি সম্প্ন্ন ওয়েব ডেভলোপার- রা অনেকের গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে, পরকীয়া প্রেমিকার সাথে, প্রেমের অভিনয় করে প্রেমিকার সাথে ব্লাকমেইল করে অবৈধ সম্পর্ক করে এবং লুকিয়ে সেটা ছবি বা ভিডিও আকারে নেট-এ ছেড়ে দিয়েছে।
খবরটা পড়ে খুবই মর্মহত হলাম।
আজ দেশে নারীদের কিভাবে মানুষ ব্যবহার করছে। তারা কি শুধুই খেলার পুতুল? প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার শেষে ছুড়ে ফেলার পাত্র? তাদের কি কোন অধিকার নেই? তারা কি পুরুষের মত সমঅধিকার পাইতে পারে না? তাহলে কেন নারীরা এত বেশী অবাঞ্চিত? যারা এই অসামাজিক কাজ করছে তারা কি কোন না কোন নারীর গর্ভে জন্ম নেন নি?
আসলে কাকে জানাবো, কাকেই বা দোষারোপ করব। আমাদের দেশের রিকসাওয়ালা থেকে শুরু করে পরিবহন, ব্যাবসায়ী, রাজনীতিবিদ, আমলা, দেশের রক্ষক বাহিনী সবাই সুযোগ পেলেই সৎব্যবহার করে তাহলে অন্যদের আর কিবা বলার আছে। নেই কোন সঠিক আইন প্রয়োগ, বিচার ব্যবস্থা সবকিছু চলে ক্ষমতা আর টাকার উপর। তাহলে সেখানে আমরা সু-চিন্তা করি কিভাবে?
আর তার মূল্যই বা কি হবে? গলা ফাটিয়ে চিৎকার করলেও কেউ হাত বাড়াবে না শুধু দেখে আনন্দ উপভোগ করে।
প্রতিবাদ করে না। করেই বা লাভ কি যেখানে রক্ষকরা ভক্ষক সেখানে সত্যবাদির কি মূল্যই আছে..................................?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।