আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শাহবাগ নব-প্রজন্ম আন্দোলন, বিরোধী দলের খ্যাতিমান দড়াঁবাজেরা ও আন-কাট নবোকোভের "ললিতা"!"!

বাংলাদেশের বর্তমানের প্রধান বিরোধীদলে বেশ কিছু মিউট্যান্ট, এক্রোব্যাট, গোল্লাছুট, কানামাছি ও দাঁড়িয়া বান্ধা খেলোয়াড় স্বমহিমায় বিরাজিত রহিয়াছেন যাহারা সূযোগ মিলিলেই নানারুপ দড়াঁবাজি খেলা দেখাইয়া দর্শক অর্থাৎ দেশবাসীকে আমোদ দিয়া থাকেন, নিজেরাও কিঞ্চিত প্রমোদে ভাসিয়া যান! ! তাহাদের হাওয়ুই মিঠাই শিফন পরিহিতা মাদার বাংলাদেশকে পরিতুষ্ট করিতে চাটুবাক্য সহ শাহবাগের নব-প্রজন্মের কার্যকলাপ কোন খেলা দিয়ে মোকাবেলা করিবেন তাহা ভাবিয়া না পাইয়া পরিশেষে কেহবা আপাততঃ দেবদাস, কেহ বা মজনুন কাম লাইলী (ট্রান্সজেন্ডার), কেহ বা ভবের পাগল সাজিবার ভান করিতেছেন! দশ দিনেও যখন শাহবাগ আন্দোলনে সন্দেহাতীত ভাবে তেমন কোন আওয়ামী প্রমান মিলিল না, তখন এই দঁড়াবাজেরা প্রতোকেই সেই সম্পর্কে ভিন্ন ভিন্ন বাত বাতাইতে লাগিলেন, সকালে একরকম আর বিকালে অন্যরকম কথা কহিলেন এবং পরিশেষে একে অপরের সাথে অনিবার্যভাবে একমত হইয়া একত্রে গুরু শফিক রেহমানের কাস্টডিতে ভ্যালেন্টাইন "মাল" খাইতে চলিয়া গেলেন! কিন্তু হ্যাঁপা আর কাহাকে বলে, মির্জা ফখ্রুল আর লেজে মাহবুব শালা-দুলাভাই ভিন্ন কথা বলিয়াও পার পাইলেন না, মাদার বাংলাদেশের নির্দেশ সত্বেও শাহবাগে যাইতে ডর খাইলেন, কারন কি করিয়া যেন রাস্ট্র হইয়া গিয়াছে যে ওই খানে আজকাল মাল চোখে পড়িলেই পাবলিক তাহাকে বার্থডের পোষাক পরাইয়া পুলিশের জিম্মায় দিবার পুর্বে যথাকিঞ্চিত ধোলাই করিয়া দিতেছে! এই সব শুনিয়া মওদুদ, এম কে আনোয়ারের মতো মালেরা কি আর সেই ভুল করে? খোকা তাহার বালখিল্য, কামানো মাল আর ডায়াবেটিস লইয়াই রেডি রহিয়াছে, মির্জা আব্বাসও একুনে তাই! মাদার বাংলাদেশের পেয়ারা জামাতী মালেরা সব ঢিলা কুলুপ করিতে ব্যাস্ত, তাই এবারের খেলারাম কে হইবে তাহা লইয়া বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ শিবিরে বিষম গোলযোগ উপস্থিত হইয়াছে, আর তারই ফাঁক তালে সারারাত্তির মাল গিলিয়া লালচক্ষু তরিকুল সকাল বিকাল বেএক্তিয়ার ভিন্ন ভিন্ন কথা বলিয়া চলিয়াছেন! শুনিয়াছি তসবির মহলে নাকি তিনি এইবার আন কাট লাস্ট ট্যাঙ্গো ইন প্যারী না নবোকভের ললিতা দেখাইয়া হাওয়া হাওয়া জানালায় নধর লাউয়ের ডগা হইয়া ঝুলিবেন, কিন্তু হায়, নিঃরস শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরের কান্ড-কারখানা তাহার এত মহার্ঘ্য বিদেশী মালে তৈয়ার খেয়ারীটিও বুঝি টুটাইয়া দিল!  


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.