সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী
গতকাল রাত দুবাই এর লোকাল সময় ১ টা বাজে এয়ারপোর্টে ঢুকেছি, ট্রানজিট ফ্লাইট ছিল তার্কিশ এয়ারে করে ইস্তাম্বুল হয়ে হেলসিংকিং। কিন্তু ঢাকার তাকির্শ এয়ারের গাফিলতির মাশুল গুনছি ২৪ ঘন্টা অযথা পাইচারি করে। তারা দুবাই > ইস্তাম্বুল টিকেট কনফার্ম করেছে কিন্তু ইস্তাম্বুল > হেলসিংকিং কনফার্ম করেনি তাই আমাকে প্লেনে উঠতে দেয়া হলনা। ৯ ডলার দিয়ে ফোনকার্ড কিনে বড় ভাইকে ফোন দিলাম, উনি আজ সব ঠিক করে পাঠাবে তার পর আবার বিমানে। এত ক্লান্ত লাগছে কিন্তু হ্যান্ডব্যাগ খোয়া যাওয়ার ভয়ে ঘুমাতে পারছিনা।
একটা কাউন্টার ৮ টা কম্পিউটার রেখে দেয়া আছে ইন্টারনেট কানেকশন সহ, সেখান থেকেই দাড়িয়ে দাড়িয়ে লিখছি। আমাদের চরিত্রে ই আসলে দোষ আছে, বিদেশী প্যসেন্জার গুলো সিটে বসে বসে বিশ্রাম নিচ্ছে, ঝিমুচ্ছে, ঘুমুচ্ছে। আর আমাদের বাংলাদেশী বেশির ভাগ লোক ফ্লোরে চিৎ হয়ে নিদ্রা যাচ্ছেন, এমন কি কিছু মহিলা প্যসেন্জারদেরও একই দশা। পুরো দুবাই এয়ারপোর্টে কমপক্ষে ৫০০ বাঙ্গালী চাকরি করে। আরব সভ্যতার বিন্দু মাত্র বালাই নেই এই এয়ারপোর্টে।
সামু ব্লগের লুলদের এই যায়গায় আনা যেতে পারলে ২/৩ লিটার লুল নিশ্চিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।