আইনমন্ত্রী ব্যরিষ্টার শফিক আহমেদ বলেছেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করার পর দেশে সামরিক আইন জারি করেছিলেন একজন বেসামরিক ব্যক্তি।
তিনি ছিলেন একজন প্রধান বিচারপতি, যিনি সংবিধান সমুন্নত রাখার শপথ নিয়েছিলেন।
অ্যাডভোকেট এম সলিমুল্লাহর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বুধবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক অ্যান্ড কনস্টিটিউশনাল অ্যাডভান্সমেন্ট অব বাংলাদেশ (এডক্যাব) আয়োজিত স্মরণসভা ও স্বর্ণপদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী আরো বলেন, মানুষ ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হলে আদালতের দ্বারস্থ হয়। তখন বিচারপতিদের ওপর দায়িত্ব বিচার বিবেচনা করে রায় দিবেন। বিচারকরা সংবিধানকে সমুন্নত রাখার জন্য দায়িত্ব পালন করবেন।
কিন্তু অতীতে এমনও দেখা দেছে সংবিধানের স্থান সামরিক ফরমানের নিচে হয়েছে। আইনমন্ত্রী বলেন, সংসদে শতকরা একশ'ভাগ সাংসদ সামরিক আইন জারির কথা বললেও আইনজীবী ও বিচারপতিরা বলবেন সংসদ তা পারেনা। তাহলেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। দেশ সংবিধান অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
আইনমন্ত্রীর এইসব বক্তব্যের সঙ্গে আরো কয়েকটি তথ্য উল্লেখ করতে চাই।
এদেশে সামরিক শাসনগুলোকে বৈধতা দেওয়ার ক্ষেত্রে কারা জড়িত ছিলেন?
বিচারপতিরা।
বিচারপতিরা।
বিচারপতিরা।
বিচারপতি সাত্তার, আহসান উদ্দিনের নাম নিশ্চয়ই অনেকের মনে আছে।
আবার ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে দেখা যাবে- এদেশে অনেক ভালো এবং ইতিবাচক বিষয়ই উঠে এসেছে বিচারপতিদের দৃঢ় ভূমিকার মাধ্যমে।
বিচারপতিরা লোভ লালসার উর্ধে উঠে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তাদের ভূমিকা রাখবেন-এটাই প্রত্যাশিত।
কিন্তু কেউ কেউ মানবীয় লোভ লালসার উর্ধে উঠে সেই ভূমিকা রাখতে পারেননা।
সেজন্য সব বিচারপতিকে দোষারোপ করা উচিত কি?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।