অবশেষে গত ২১ জুলাই পাবনার চলন বিলে হারিয়ে যাওয়া দুটি চিংড়ি শিশুর খোঁজ পাওয়া গেছে। আজ দুপুরে একটি টিভি চ্যানেলের মধ্যাহ্নভোজের সময় রান্না করা একটি গুচি মাছের পেট থেকে তাদের সেদ্ধ কিন্তু অবিকৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। চিংড়ি শিশু দুটি কিভাবে যমুনা থেকে ধরা পরা ওই গুচি মাছের পেটে গেল তদন্তের জন্য পিয়ন ফারুক মিয়াকে চেয়ারম্যান করে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিস্তারিত ফিরোজ হোসেনের রিপোর্টে।
একসময়ের স্বচ্ছ চিংড়িশাবকগুলোর শরীর পরিণত হয়েছে হলুদাভ নিথর মৃতদেহে।
অবস্থান মাঝারি আকারের একটি গুচি মাছের পেট যাকে শিকার করা হয়েছে গোয়ালন্দের যমুনা ঘাট থেকে। রান্না করা অবস্থায় খাবারের প্লেটে আসা ওই গুটি মাছের পেট চিরে বের করা হয় তিন চিংড়িশাবককে।
ইন্টারভিউ: ইয়াছিন মিয়া, খাদ্যগ্রহণকারী, চ্যানেল ....
গত মাসে পাবনার চলন বিলে মাছের উৎপাদন কমে যাওয়া বিষয়ে এক রিপোর্টের সূত্র ধরে জানা যায় ওই চিংড়ি দুটির আবাসস্থলের খোঁজ। সেখানে উঠে আসে চিংড়ি শাবকদের হারিয়ে যাবার ঘটনাও।
ইন্টারভিউ: জামাল মিয়া, রিপোর্টার, ....টিভি
যমুনাবাসী ওই ঘাতক গুচি মাছের পেটে কিভাবে চিংড়ি তিনটি স্থানান্তরিত হল তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসে শুরু হয়েছে গুঞ্জন।
এদিকে খাদ্য পরিবেশন বিষয়ক কর্মকর্তা সোহাগ মিয়া নির্দেশ দেন বিষয়টি তদন্তের।
ইন্টারভিউ: সোহাগ মিয়া, খাদ্য পরিবেশন বিষয়ক কর্মকর্তা
ফারুক মিয়াকে চেয়ারম্যান করে ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি। কমিটির চেয়ারম্যান আশা করেন অবিলম্বে এই রহস্যের জট খুলতে হবেন তিনি।
ইন্টারভিউ : ফারুক মিয়া
ফিরোজ হোসেন, চ্যানেল.....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।