আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশ জিতলেও জিততে পারেঃ রাত জাগার জন্য ১৮+ জুক্সস

ফেসবুক আইডি:নাই

সোনালী: ফাদার আমি পাপ করেছি, আমাকে ক্ষমা করুন! পাদ্রী: বৎস তুমি কি করেছ ? সোনালী: আমি একজনকে কুত্তার বাচ্চা বলেছি! পাদ্রী: কেন তুমি তাকে কুত্তার বাচ্চা বলেছ ? সোনালী: কারন সে আমার হাত ধরেছিল! পাদ্রী: এইভাবে( পাদ্রী সোনালীর হাত ধরল) সোনালী: হ্যা ফাদার! পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারে না! সোনালী: তারপর সে আমার স্তন স্পর্শ করেছিল পাদ্রী: এইভাবে! (পাদ্রী সোনালীর বুক স্পর্শ করে দেখাল) সোনালী: হ্যা ফাদার! পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারে না! সোনালী: তারপর সে আমার কাপড় খুলে ফেলেছিল! পাদ্রী: এইভাবে! (পাদ্রী সোনালীর কাপড় খুলে ফেলল) সোনালী: হ্যা ফাদার! পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারে না! সোনালী: তারপর সে আমার এইখানে ঐটা রাখল! পাদ্রী: এইভাবে (পাদ্রীও রেখে দেখাল) সোনালী: হ্যা ফাদার! পাদ্রী: এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারে না! সোনালী: তারপর সে অনেক জোরে জোরে শুরু করল! পাদ্রী: এইভাবে! (পাদ্রীও জোরে জোরে শুরু করল) সোনালী: হ্যা ফাদার! হ্যা ফাদার! হ্যা ফাদার! ......... পাদ্রী ( কয়েক মিনিট পর): এটা কাওকে কুত্তার বাচ্চা বলার কারন হতে পারে না! সোনালী: কিন্তু ফাদার ওর এইডস ছিল! পাদ্রী: শালাআআআ কুত্তার বাচ্চা!!!! ---------------------- প্রিয় বাবা, এই চিঠিটা যখন তুমি পড়ছ,তখন আমি তোমাদের থেকে দূরে। অনে.......ক দূরে। না,তোমাদের প্রতি কোন রাগ বা অভিমান থেকে আমার এই চলে যাওয়া না। ভয় পেওনা,এটা কোন সুইসাইড নোট না। আমি বেঁচে আছি এবং থাকব ততদিন, যতদিন আমার জীবনটা উপভোগ করতে পারব।

আসলে অনেক ভেবে দেখলাম, আমার নিজস্ব একটা জীবনদর্শন আছে এবং সেটা বাস্তবায়ন করাই সমিচীন হবে। আমি জেনীর সাথে চলে যাচ্ছি, তুমি কি জেনী কে চেন? চেনার অবশ্য কথা না। কখনও দেখনি। যাই হোক, ওর সাথে চলে যাওয়া কোন টিন এজ আবেগের বশবর্তী হয়েনা, হ্যাঁ ওকে আমি ভালবাসি, কিন্তু সেটাই এই চলে যাবার একমাত্র কারণ না। ও শুধু আমার বন্ধু বা প্রেমিকা না, আমার কমরেড।

আমরা একই মতাদর্শে বিশ্বাসী। আমরা এই দেশে একটা সামাজিক পরিবর্তন আনার জন্যে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এর জন্যে হয়তবা অনেক বাঁধা আসবে, অনেক রক্ত ঝরাতে হবে। কিন্তু আমরা আমাদের আদর্শে অটল। আর তাছাড়া, আমাদের নেতারা খুব ভালভাবে আমাদের প্রশিক্ষিত করছেন।

আর একটা ব্যাপার মনে হয় তোমরা মেনে নিতে পারতেনা, জেনী মা হতে চলেছে। আমার কোন উপায় ছিলনা বাবা। অবশ্য আমার আয়ু আর বেশিদিন নেই,তাই আমাকে আর ফিরে পেলেও, খুব বেশিদিনের জন্যে পেতেনা। জেনী ওর অজান্তে একটা ভয়াবহ অসুখ বয়ে বেড়াচ্ছিল শরীরে। আর সেই রোগটা এখন আমার মধ্যেও সংক্রমিত।

যে কটা দিন বাকি আছে জীবনের, আমাদের অনাগত সন্তানের মুখ , জেনীর ভালবাসা আর আদর্শের সশস্ত্র লড়াই হবে আমার সম্বল। আমার আর জেনীর চিকিৎসার জন্যে অনেক টাকা প্রয়োজন। ভয় নেই,বাসা থেকে কিছু নিয়ে যাচ্ছিনা, তোমার কাছেও চাইবনা কখনও। আমরা নিজেদের ব্যবস্থা নিজেরাই করব। আগে হেরোইন নিতাম (টের পেতে দেইনি কখনও)।

এখন থেকে ওটার ব্যবসাও করব। লোকাল একজন ডিলারের সাথে পরিচিত হয়েছি। কোন সমস্যা হবেনা। ভাল থেক বাবা। মাকেও ভাল রেখ।

বিদায়........ বিঃদ্র:মাথাটা এইবার একটু ঠান্ডা কর বাবা। প্রেসার তো বেড়ে গেছে বঝতেই পারছি,একটা ট্যাবলেট খেয়ে নাও। ওপরে লেখা সবকিছুই মিথ্যা। জেনী,আদর্শের সংগ্রাম..সব। কিন্তু দেখলেত বাবা, পৃথিবীতে খারাপ কত কিছুই ঘটতে পারে! এর তুলনায় একটা সেমিস্টার পরীক্ষায় ফেল করা তো কিছুই না,তাইনা? রিপোর্ট কার্ড আমার ড্রয়ার এ রাখা আছে।

ওটাতে সাইন করে দিও। আর মাথা পুরোপুরি ঠান্ডা হলে আমাকে জানিও, আমি চলে আসব। আমি এখন বড়মামার বাসায়। --------------------------- স্বামী বাইরে যাওয়া মাত্রই বউ হের অবৈধ প্রেমিকরে নিয়া মউজ করা শুরু করছে বাসার ভিতর। নয় বছরের পুলায় কিন্তুক ঘরেই আছিল, ওয়ার্ডরোবের মধ্যে লুকাইয়া হেগ কাম কাজ দেখতাছিল।

হঠাৎ কইরা স্বামী বাড়িত ফিইরা আইল! অবৈধ প্রেমিকে কৈ লুকাইব খুইজা না পাইয়া শেষমেষ ওয়ার্ডরোবের মধ্যে ঢুকল। হেত জানেনা ছুড পুলাডাও লুকাইয়া আছে ঐটার ভিতরে! পুলা: জায়গাটা অনেক আন্ধার! অবৈধ প্রেমিক: আসলেই! পুলা: আমার একটা ফুটবল আছে! অবৈধ প্রেমিক: খুব ভাল! পুলা: তুমি কি ঐটা কিনতে চাও! অবৈধ প্রেমিক: নাহ, দরকার নাই! পুলা: আব্বায় কিন্তুক বাইরেই আছে! অবৈধ প্রেমিক: আচ্ছা ঠিক আছে, দাম কত ? পুলা: বেশী না ৫০০ টাকা! কয় সপ্তাহ পরে আবারও পুলাডা আগে ও পরে অবৈধ প্রেমিকে ওয়ার্ডরোবে লুকাইয়া আছে! পুলা: জায়গাটা অনেক অন্ধকার! অবৈধ প্রেমিক: আসলেই! পুলা: আমার একটা ফুটবলের ব্যাগ আছে! আগের কথা মনে পইড়া গেল লোকটার! অবৈধ প্রেমিক: দাম কত? (কাচুমাচু মুখের অবস্থা) পুলা: ২৫০০ টাকা! অবৈধ প্রেমিক: ঠিক আছে! কয় সপ্তাহ পরে বাবায় পুলারে কইতাছে~ আজকের আবহাওয়াটা অনেক সুন্দর, চল ফুটবল খেলি! পুলা: খেলতে পারব না আব্বা, বলটা ব্যাগসহ আমি বিক্রি কইরা দিসি! বাবা: কত পাইস বিক্রি কইরা ? পুলা: বেশী না, ৩০০০ টাকা! বাবা: ভয়ানক ব্যাপার তুমি নির্ঘাৎ প্রতারনা করছ। এটা একটা পাপ! চল হুজুরের কাছে, তওবা পইড়া তোমার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে! বাবা শয়তান পুলারে মসজিদে নিয়া গেল। পুলাডা হুজুরের রুমে গেছে তওবা পড়তে, রুমে ঢুইকাই দরজা লাগাইল ভদ্র মাইনষের মতন! "জায়গাটা অনেক অন্ধকার !" পুলাডা ফিসফিস কইরা কইল! "এইবার কি বেচবা!" হুজুরের মুখ আবারও অন্ধকার!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.