এসো ভাই , তোলো হাই , শুয়ে পড়ো চিত, অনিশ্চিত এ সংসারে এ কথা নিশ্চিত - জগতে সকলই মিথ্যা , সব মায়াময়, স্বপ্ন শুধু সত্য আর সত্য কিছু নয়।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পিনাক রনজন চক্রবর্তী এদেশের জনগনের সামনে প্রকাশ্যে একের পর এক মন্তব্য করে যাচ্ছেন যা কোন ভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ত্রিশ লাখ শহীদের তাজা রক্তে কেনা স্বাধীন সার্বভোম বাংলাদেশ সম্পর্কে পিনাক রা কাদের শক্তিবলে খারাপ মন্তব্য করা সাহস পায় তা খতিয়ে দেখা দরকার। আমি জানি আমার এ লেখা নিষিদ্ধ করা হবে। যদি সমহোয়ার এর কর্তৃপক্ষ প্রকৃত দেশ প্রেমিক হয়ে থাকেন তা হলে অবশ্যই নিষিদ্ধ না করে বরং সাপোর্ট দিবেন আমাকে।
আর যদি দেখি ব্যান করা হয়েছে তাহলে পাঠক বুঝে নিবেন কারা কার দোষর। এবার আসল কথায় আসি ওয়ান ইলেভেন এর সময় বিভিন্ন দেশের হাইকমিশনার দের কর্মকান্ড আমাদের জানা। কারা এদেশ ক রাজনীতিশুন্য করতে চেয়েছিল এদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল তা জাতি জানে। এ জাতী ধ্বংসস্তুপ থেকে সগৌরবে উঠে দাঁড়াতে জানে। অথচ এই সাহসী জাতির সামনে বুক ফুলিয়ে তাদের কে টাউট বলার দুঃসাহস পিনাক রা কোথায় পায় জাতি তা জানতে চায়।
মাত্র কিছুদিন আগে টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে এদেশের বুদ্ধিজীবীদের সো কলড বিশেষজ্ঞ বলে পার পেয়ে গেলেন আমাদের পররাষ্ঠমন্ত্রীর সামনে তিনি কিছু্ই বললেন না । যদিও পরবর্তীতে দীপৃ মনি বৃঝতে পেরেছেন বিষয়টি কিন্তু বুঝতে পারেন নি সৈয়দ আশরাফ। তিনি পিনাকের পক্ষে সাফাই গাইলেন। ভাবৃন যদি ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের কোন হাইকমিশনার ভারত সর্ম্পর্কে এমন একটি মন্তব্য করতো তার কি পরিনাম হত ! বাংলাদেশ এর জনগন স্বাধীনচেতা জনগন কারও রক্তচক্ষু কে আমরা ভয় পাইনা। আমরা চাই বাংলাদেশ সর্ম্পকে কটুক্তিকারী পিনাককে এদেশ থেকে বহিষ্কার করা হোক।
এ জাতি অপ্রকাশ্যে পিনাক সহ পিনাকের দোষর দের মুখে প্রতিনিয়ত পস্রাব করে নিয়মিত। যদি পিনাক দের বোধদয় হয় তাহলেই আমরা এই পী (পস্রাব) করা থেকে মুক্তি পাব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।