আসুন
ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগসহ এর অংঙ্গ সংগঠনের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করি।
১.
নির্বচনে জয় লাভের পর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হলগুলোতে ছাত্রলীগ অবস্থান নেয়। পালিয়ে পিঠ বাচাঁয় ছাত্রদলের বীর সন্তানরা।
এর পর ছাত্রলীগ কোন প্রতিদ্বন্দ্বী খুজেঁ না পেয়ে নিজেরা নিজেরা মারামারি শুরু করে। আজকেও ছাত্রলীগের আন্তঃকোন্দলে গুলি বিনিময়ের সময় এক ছাত্রলীগ কর্মী নিহত হয়।
নিজেদের রক্তে নিজেদের হাত লাল করে ঢাবি, জবি, চবি, শাবিপ্রবি সহ প্রায় সব কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।
আপনি যদি একটু মনযোগ দিয়ে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের কর্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে দেখবেন, ছাত্রলীগই হচ্ছে আওয়ামী লীগের পেটোয়া বাহিনী।
২.
গতকাল আওয়ামী লীগের এক মন্ত্রী লাঞ্চিত করেছে তার দলের আর এক এমপি’কে। কয়েক দিন পর শুনব এর প্রতিশোধ নিয়েছে ঐ এমপি।
নারায়ণগঞ্জে দেখেছি আওয়ামী লীগের দু’গ্র“পের রক্তের হলি খেলা।
নিজেদের রক্ত মেখে নিজেরা খুশিতে লাফা-লাফি করছে।
৩.
আসুন আরো ভিতরে প্রবেশ করি। মাসুদ। আমার বিভাগের বড় ভাই। তার বড় ভাই নেত্রকোনার একটি উপজেলার আওয়ামী লীগের তুখুর নেতা ছিলেন।
দলের ক্রন্তি কালে নিজের সব সম্বল নিয়ে দলের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। বি, এন, পির লোকজন যখন ক্ষমতায় ছিল তাকে মারা জন্য অনেক চেষ্টা করেছিল। মারতে পারেনি।
কিন্তু আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তার দলের লোকজন ক্ষমতার ভাগা-ভাগি নিয়ে তাকে হত্যা করে।
এর রকম আরো অনেক উদাহরণ দেয়া যাবে।
উপরের তত্ত্ব গুলো বিশ্লেষণ করে আমরা এ সিদ্ধান্তে আসতে পারি, আওয়ামী লীগকে ধ্বংসের জন্য আওয়ামী লীগ ই যথেষ্ট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।