কোন একদিন.. এদেশের আকাশে... কালেমার পতাকা দুলবে, সেদিন সবাই ... খোদায়ী বিধান পেয়ে দু:খ বেদনা ভুলবে..

চাঁদাবাজীর জের ধরে বিমানবন্দরে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে হকার্স লীগ ও শ্রমিক লীগ। যে কোন সময় মারামারি বেধে যেতে পারে। সরকারী দলের এ দুই অঙ্গ সংগঠনের সন্ত্রাসী কার্যকলাম ঠেকাতে সরকার বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে এয়ারপোর্টে। আরো জানতে.. অন্যদিকে চায়ের কাপে ঝড় তোলা আওয়ামী নেতারা বাকবিতন্ডায় লিপ্ত হচ্ছেন প্রতি নিয়ত। একে অপরকে নিজেদের শত্রু বলে ভাবছেন।

দলীয় ঐক্য প্রায় ধ্বংশের পথে। চট্টগ্রামে দুই মন্ত্রীর সামনেই আওয়ামী লীগের দুই নেতাকে বাকবিতন্ডায় হতে দেখা গেছে। এমনকি একজন আরেকজনকে গ্লাস ছুড়ে মারতেও দেখা গেছে। আরো জানতে.. আওয়ামী লীগের সকল পর্যায়ে ইতিমধ্যেই সন্ত্রাস তার পুরোনো মর্যাদা নিয়ে ফিরে এসেছে। প্রতিপক্ষের পুকুর হতে মাছ লুট করে মাছে-ভাতে বাঙালীর পুরোনো সুনামও তাঁরা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছেন।

সত্যিই তারা খাঁটি সন্ত্রাসী থুক্কু বাঙালী। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মহোদয় স্বীকার করলেন ছাত্রলীগই তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সন্ত্রাস ও সমস্যার মূল। আর এ সন্ত্রাসের ভয়েই বিশ্ববিদ্যালয় খোলা সম্ভব হচ্ছেনা। ছাত্রলীগ অস্ত্র প্রদর্শন তথা শক্তি প্রদর্শন নিয়মিত চালিয়েই যাচ্ছে। ঢাকা ডিবেটিং সোসাইটিতেও তাদেরকে এই শক্তি প্রদর্শন থেকে বিরত থাকতে দেখা যায়নি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবী এখন সবারই। ========================================= ========================================= আওয়ামী লীগ একটি চরম ফ্যাসিবাদী দল। এরা সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। সরকার গঠনের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিদিনই শুধুমাত্র ছাত্রলীগের দুইটি করে তান্ডবের খবর পাওয়া যাচ্ছে। আর এ তান্ডবের স্বীকার হচ্ছে প্রতিপক্ষ ও সাধারন জনগন।

আমরা সকলেই এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আর এ প্রতিবাদের অংশ হিসেবে প্রতিদিনকার সন্ত্রাসী কার্যকলাপগুলো চিহ্নিত করে আসুন একটি করে পোস্ট উৎসর্গ করি। আশা করি এর মাধ্যমে এই দলটি ও এর সমর্থক সকলের সচেতনতা দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অবিস্মরনীয় অবদান রাখা রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের দুর্নাম ঘুচাতে সাহায্য করবে।
।