আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কীর্ত্তনখোলার বালুচরে

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

কীর্ত্তনখোলা নদীর মাঝখানে বালুচর। সবুজ ঘাস। জোয়ারের সময় সৈকতের মত ঠেউ খেলে তীরের বালুচরে। মেরিদের গরু চড়তো সেখানে। একদিন ইশান কোনে মেঘের দেখা মিললো।

মেরির মা গরুদের নিয়ে উৎকণ্ঠিত। ঘরে তাদের ফিরিয়ে আনার জন্য মেরিকে পাঠালো চরে। কিন্তু.....গরু ফিরলেও মেরি আর ফিরলো না। সেই দুঃখগাঁথা নিয়ে চার্লস কিঙ্গস্লে লিখলো ... "O Mary, go and call the cattle home, And call the cattle home, And call the cattle home Across the sands of Dee"; The western wind was wild and dank with foam, And all alone went she. The western tide crept up along the sand, And o'er and o'er the sand, And round and round the sand, As far as eye could see. The rolling mist came down and hid the land: And never home came she. "Oh! is it weed, or fish, or floating hair-- A tress of golden hair, A drownèd maiden's hair Above the nets at sea? Was never salmon yet that shone so fair Among the stakes on Dee." বড়ই দুঃখের কথা। মেরির ঘরে মেরি ফিরলো না, ফিরলো কিছু গরু! তবে কীর্ত্তনখোলায় ভেসে চলা পানশীর মাঝিরা এখনও মাঝেমাঝে মেরির গলার আওয়াজ শুনতে পায়।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.