শান্তিবাহিনী তৈরী এবং দুই দশক ধরে আর্মস সরবরাহ এবং ভুমি ব্যব হার করতে দিল কে? ভারত।
দুই দশকে হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষের হত্যায় সহযোগিতা করল ভারত। কই তখন সুশীল সমাজ কে দেখিনি ভারতকে গালি দিতে, প্রতিবাদ করতে।
উলফা একটি স্বাধিনতাকামী সংগঠন, ভারতীয় কেন্দ্রের শোষন ও অনাচারের প্রতিবাদে তারা হাতে তুলে নিয়েছে হাতি্য়ার। ঠিক যেমনটি আমাদের বীর মুক্তিকামী জনতা পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে, তেমনি একদিন আসাম স্বাধীন হবে, এটাই কামনা।
যেকোনো দেশের মুক্তিসংগ্রামে থাকে অন্য দেশের ভুমিকা। তাই উলফা কে অস্ত্র ও নৈতিক সাহায্য করা আমাদের উচিত।
দশ ট্রাক অস্ত্র যারা আনতে সহায়তা করেছে, তাদের দোষ টা কোথায়? তারাতো অস্ত্র দেশে বিক্রি করতে আনেনি। ব্যক্তিগত ভাবে লাভবান হবার প্রশ্ন আসেনা।
দুই দেশপ্রেমিক অফিসারের এহেন পরিনতি আমাদের জন্য ভালো নয়, দেশের জন্য ভালো নয়।
একটি ভংগুর ও সমস্যা জর্জরিত ভারত আমাদের জন্য ভাল। আসামে গন্ডগোল থাকলে ভারত আমাদের নিয়ে মাথা ঘামাবে কম। তখন টিপাইমুখ বাধ নির্মান বন্ধ হবে, সীমান্তে পাখির মতো মানুষের মৃত্যু হবেনা। বাংলাদেশ তখন চলবে নিজের মতো।
আসলে বিডিআর তদন্ত এখন শেষ পর্যায়ে।
এটা নিয়ে যাতে বাজার গরম না হয় তাই এই দিকে জনগনের দৃর্স্টি ফেরানোর জন্যই এতসব আয়োজন। সাথে ভারতীয় হুজুরদের একটু খুশি করা হলো। এক ঢিলে দুই পাখি মরল। দেশটা ভারতের দালালে ছেয়ে গেল। পত্রিকা থেকে সুশীল সমাজ সবখানেই দালাল আর দালাল।
পত্রিকা যা ছাপায় আমরা পাবলিক বাইবেলের মত তাই বিশ্বাস করি
আর আমরা বোকা পাবলিক তাতেই গরম হয়ে নাচি।
পুতুলের নাচ ........যেমনে নাচাও তেমনে নাচি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।