সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে
জাপানীজরা পার্টির খুব ভক্ত। কোন কিছু হলেই পার্টি আর পার্টি। এপ্রিলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন সেমিষ্টার শুরু হয়। আসে নতুন ছাত্র-ছাত্রী।
এদের নিয়ে চলে পার্টির সমারোহ, একবার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে, এরপর ফ্যাকাল্টি থেকে, এরপর ল্যাব থেকে। তেমনি আজ ছিলো আমাদের ল্যাবের পার্টি নবীনদের বরণ করে নেবার জন্য! নতুন সবাই আজকে বিশ্বঃ আইডি কার্ড আর দরকারি ডকুমেন্টস হাতে পেল। এরপর সবাই হাজির হলাম পিকনিক স্টাইলের পার্টির জন্য ফুজি মে দাই পার্কে। জাপানীজে ফুজি মানে হলো ফুজি পর্বত, মে মানে দেখা, আর দাই মানে পাহাড়/টিলা। অর্থাৎ ফুজি মে দাই মানে যে পাহাড়/টিলা থেকে ফুজি পর্বত দেখা যায়।
কিন্তু আজ একটু মেঘলা আবহাওয়ার জন্য আমরা ফুজি দেখতে পারি নাই! যাহোক স্থানীয় সময় বিকাল পৌনে চারটার দিকে রওনা দিলাম পার্কের দিকে, প্রফেসররা আর আমরা ল্যাবের সকল ছাত্র-ছাত্রী।
পার্কটা আগেই দেখেছিলাম, পাশদিয়ে যাবার সময়। আজ ভেতরে গেলাম। ঝকঝকে বাঁধাই করা রাস্তা। সুন্দর কিছু কারুকাজ আর ভাস্কর্য্য।
নিচের শহরকে বেশ লাগছিলো উপড় থেকে দেখতে।
ভেতরে যাবার পর চোখ ধাঁধিয়ে গেল সাকুরার সমারোহ দেখে। খালি সাকুরা আর সাকুরা। অনেক লোকজন গ্রুপে গ্রুপে মজা করছে সাকুরায় পরিবেষ্টিত এই পার্কে। এরপর শুরু হলো আমাদের খানাপিনা আর সবার সাথে পরিচয় পর্ব।
এরপর শুরু হলো সাকুরার ছবি তোলা..........
পার্ক নিয়ে একটা ৪মিনিটের ভিডিওঃ
আশা করি ভালো লাগবে ছবিগুলো!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।