আজ নিহত সেনা সদস্যদের জন্য অনেক অফার দেয়া হচ্ছে। টাকাপয়সা , ছেলে মেয়ের লেখা পড়ার খরচ, ফ্ল্যাট দেবার জন্য দাবী করা হয়েছে। হয়তো দেয়াও হবে। নিহত সেনা কর্মকর্তার পরিবার পরিজনদের দুর্দশা দেখে অনেকেই অশ্রু ধরে রাখতে পারে নি। নিশ্চয়ই এমন মৃত্যু কাম্য নয়।
কিন্তু যে নিরীহ পথচারী মারা গেল সে কি পাবে? এরকম ঘটনায় অনেকেই নিহত হয়েছে। এরশাদের হাতে অনেক ছাত্র নিহত হয়েছে। জিয়ার আমলে ১৯টা বিদ্রোহের ১৮টা দমন করা হয়েছিল । তখন নিহত সাধারণ সৈনিকদের খবর কেউ কি জানে? আমার ধারণা কেউ জানে না। একজন আজ লিখেছেন শিক্ষকদের কথা।
সরকারী কর্মচারীদের বেতনের কথা। বস্তুতই ভেবেছেন কি এই বেতনে কিভাবে সংসার চলবে? তারা কি বাধ্য হয়েই দূর্নীতি করে না? এই শ্রেনী বিভক্ত সমাজ টাকে আরও বেশী করে বিভক্ত করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষ আর অসাধারণ মানুষে ভাগ করা হয়েছে। আমরা সাধারণ মানুষ, আমরা মরলে দেশের কিছুই আসে যায় না। সৈনিকের গুলিতে অথবা সিডরে মরলে কারও কিছু আসে যায় না।
রিলিফ নিয়েও দুর্নীতি করা হয়। বার বার বলা হচ্ছে তার অফিসার, তারা অফিসার। আর আমরা কি? আমরা হলাম ব্লাডি সিভিলিয়ান। ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।