আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি! আমরা শপথ করছি,
একাত্তরে যে সমস্ত ঘৃণ্য রাজাকার, আলবদর গণহত্যা ধর্ষণের মত মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড না হওয়া পর্যন্ত এই গণজাগরণ মঞ্চ গণমানুষের নেতৃত্বে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া আন্দোলন চালিয়ে যাবে।
আমরা শপথ করছি,
যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি
এদেশে নিষিদ্ধ ও তাদের এদেশের নাগরিকত্ব বাতিল না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথ ও অনলাইনে সোচ্চার থাকব।
আমরা শপথ করছি,
পঁচাত্তরের পরে সাজাপ্রাপ্ত বিচারাধীন যে সমস্ত
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার আল-বদরকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে তাদের সকলকে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে, বিচারের আওতাধীন করার দাবিতে কাজ করব।
আমরা শপথ করছি,
যুদ্ধাপরাধীদের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, ইবনে সিনা, ফোকাস রেটিনা আরও বিভিন্ন কোচিং সেন্টার সহ সবকিছু আমরা বয়কট করব।
আমরা মনে রাখব এগুলোর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করে তারা এদেশের স্বাধীনতা বিরোধী অপততপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
এমনকি যেসব শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সংগঠন তৈরি করে শিশুদের মাঝে
স্বাধীনতা বিরোধী বিষবৃক্ষ বপন করছে সেগুলোও বয়কট করব।
একথায় রাজাকার আ-বদরদের সকল ব্যবসায়িক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান নিষিদ্ধ করার দাবিতে কাজ করব।
আমরা শপথ করছি,
দেশে গৃহযুদ্ধের হুমকি দিয়ে জামায়াত-শিবির যে রাস্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে,
তার জন্য তাদেরকে ভিডিও ফুটেজ ও সংবাদপত্রের ছবি দেখে অবিলম্বে গ্রেফতার করে
কঠোরতম শাস্তির দাবি জানিয়ে যাব।
আমরা শপথ করছি,
যুদ্ধাপরাধীদের গণমাধ্যম যেমন, দিগন্ত টিভি, নয়াদিগন্ত,আমারদেশ,সংগ্রাম পত্রিকা, সোনার বাংলা ব্লগ বয়কট করব।
কোন অফিস কিংবা বাসায় যুদ্ধাপরাধীদের কোন পত্রিকা রাখব না।
একি সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণমাদ্যমকে অনুরোধ করব,
যুদ্ধাপরাধী ও তাদের তাবেদারদের বয়কট করুন।
আমাদের এই শপথকে কাজে রুপান্তরিত করতে হবে।
এই শপথকে কাজে পরিণত রুপান্তরিত করতে হবে।
সকল যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায় নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে যাব।
আমাদের কর্মসূচী চলছে, কর্মসূচী চলবে।
জয়বাংলা।
আসুন আমরা এউ শপথ বাক্যের প্রতিটি কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে দেশ ও জাতিকে সর্বোপরি নিজেকে কলংকমুক্ত করি।
একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
জামায়াত-শিবির রাজাকার এই মহুর্তে বাংলা ছাড়।
পক্ষ নিলে রক্ষা নাই।
কসাই কাদের সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই,ফাঁসি।
জয়বাংলা
আমরা সবাই ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি।
* যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে গগনবিদারী স্লোগানে গতকালও ভোর থেকে প্রকম্পিত হয়েছে রাজধানীর শাহবাগ চত্বর। দিনভর গান, কবিতা, নাটক, আবৃত্তি, ব্যঙ্গচিত্র, পোস্টার আর কার্টুন প্রদর্শনীর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের প্রতি ঘৃণা জানিয়েছে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার নানা বয়সী মানুষ। টানা দুই দিনের নির্ঘুম চোখ, ক্লান্ত শরীরও দমাতে পারেনি এই তরুনীর মতো হাজারো তরুণের কন্ঠের জোর।
* তারুণ্যের জাগ্রত অহংকার এই অন্ধজন আলো ছড়াচ্ছেন সমাবেশে স্বতঃস্ফূর্ত সমাবেশের দুরন্ত প্রতীক
*এই অন্ধজন আলো ছড়াচ্ছেন সমাবেশে
স্বতঃস্ফূর্ত সমাবেশের দুরন্ত প্রতীক[
*তেজোদীপ্ত বর্ষীয়ান এই নারীও নেমেছেন রাজপথে
*‘কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি’
*ল্যাম্পপোস্টে ঝোলানো শহীদজননীর ছবি আঁকা প্ল্যাকার্ড, কেউ তুলে ধরেছেন জাতীয় পতাকা, কেউ এনেছেন যুদ্ধাপরাধীর কুশপুতুল। দাবি
ছবিঃ- দৈনিক প্রথম আলো। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।