আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চতুর্থক কবিতা শ্রীমান তান্ডব

পিণাকেতে লাগে টংকার!! বসুন্ধরার পঞ্জরো তলে!!!!

নাচাই সমুদ্দুর অঙ্গুলি হেলনে , সাজাই বজ্রমালা বাজাই রনডংকা জলে ও স্থলে , নৃত্যরতা ব্রজবালা শুধাই সকাল-সন্ধ্যারে , ওরে! কার গলায় দিবি মালা? সে হিম হুংকারে উঠি ফুঁসে , গড়ি পৃথিবীর পাঠশালা। নাচো আমার সমুদ্র, বৃহৎ-ক্ষুদ্র আবেগের বাসনায় কায় মনোবাক্যে শাক্যমুনির সে প্রেম চরমে মিলায় আয় রে তরঙ্গ! নিঃসঙ্গ রাত্রি নিয়ে নিঃসীম অজানায় যায় রে দিন যায়! দীন-হীন পদব্রজের কামনায়। বাজে ঐ ঢেউ , আকাশের অনন্ত শ্লোক হয়ে অবিরত সাজে আপন ছন্দে , মৃদু-মন্দে তবু হয় ক্ষত-বিক্ষত, নাচে ব্রজবালা, সিঁথিতে অনন্ত রণ-প্রেম অনাগত, বাজো রন-ডংকা ,বর্ণহীন এ জগতে জানাই সাগত। কে কার ফুলেতে গাঁথে মালা, কে কারে করে সে নিমন্ত্রণ নিরাকারের ধ্যানে , আকার থাকে জ্ঞানে শুন্যের মতন বাজো হে রণ-ডংকা , কান্নার জলে আছে তাল অগনন কে কার গলাতে পরায় সে মালা হায় অন্ধের মতন! গড়ি পৃথিবীর পাঠশালা, সে বজ্রে ভূ-রঙ্গশালা কাঁপে শুন্যে থাকি , আঁকি জলছবি, বিষম অজ্ঞানতার পাপে মালা পায়ে দলে , ফের গাঁথি সে মালা , হৃদয়ের উত্তাপে কান্নার জলে করি স্নান , সর্বসুখী হবার অভিশাপে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।