আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমেরিকায় ৫৮ বছরে এবং বাংলাদেশে ৩৭ বছরে

অজানা গন্তব্যহীন পথে হঠাৎ নানা ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ উদ্দ্যেশ্যের জন্ম হয় নিজের মাঝে, । সেই গন্তব্যহীন পথে নানা নতুন নতুন উদ্দ্যেশ্যের পিছনে আমার ছুটে চলা, আমার বিরামহীন পথ চলা।

৩ বছরের ব্যবধানে গত বছরের আগ¯েট বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১.৩% বেড়ে ১৫ কোটি ৪০ লাখ ৩৮ হাজার হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সেনসাস ব্যুরোর ইন্টারন্যাশনাল ডাটাবেজে এ তথ্য সংরক্ষিত রয়েছে। এর আগে ২০০৫ সালে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৮ লাখ ২১ হাজার।

সেনসাস ব্যুরোর উর্দ্ধতন কর্মকর্তা ডঃ খন্দকার মনসুর ৩০ ডিসেম্বর বার্তা সংস্থা এনাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র সেনসাস ব্যুরোর গবেষণা জরিপ অনুযায়ী, গত ৩ বছরে সšতান জন্মদানে সক্ষম প্রতিটি মহিলা গড়ে ২.৮ জন করে সšতানের জন্ম দিয়েছেন। ২০০৫ থেকে ২০০৮ এর আগষ্টের মধ্যে জন্মের সময় শিশু মৃত্যুর হার ছিল ৬% এবং ৫ বছরের কম বয়েসী শিশুর মৃত্যুর হার ছিল ১২.৭%। গত বছর বাংলাদেশীদের গড় আয়ু ছিল ৬০ বছর এবং ১০ বছর আগে এটি ছিল ৫৫ বছর। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের তুলনামূলক আলোচনাকালে ডঃ মনসুর বলেন, ২০০৮ সালে আমেরিকায় জনসংখ্যা ছিল ৩০ কোটি ৪২ লাখ ২৮ হাজার ২৫৭।

জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১%, সšতান জন্মদানে সক্ষম মহিলারা গড়ে ২.১% সšতান জন্ম দিয়েছেন। জন্মের সময় শিশু মৃত্যুর হার ছিল ০.৬%। আমেরিকানদের গড় আয়ু হচ্ছে ৭৮ বছর। নতুন বছরের প্রথম দিনে আমেরিকার জনসংখ্যা হয়েছে ৩০ কোটি ৫৫ লাখ ২৯ হাজার ২৩৭। ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারির চেয়ে বেড়েছে ২৭ লাখ ৪৩ হাজার ৪২৯।

২০০৯ সালের জানুয়ারিতে প্রতি ৮ সেকেন্ডে একজন করে শিশু জন্মাবে এবং মারা যাবে প্রতি ১২ সেকেন্ডে একজন করে। সেনসাস ব্যুরোর কর্মকর্তা আরো বলেছেন, নতুন বছরে প্রতি ৩৬ সেকেন্ডে একজন করে ইমিগ্র্যান্ট যুক্ত হবেন আমেরিকার জনসংখ্যায়। প্রসঙ্গত উলে¯œখ্য যে, ২০০০ সালে আমেরিকার জনসংখ্যা ছিল ২৮ কোটি ১৪ লাখ এবং ১৯৫০ সালে ছিল ১৫ কোটি ২৩ লাখ। ৫৮ বছরের ব্যবধানে আমেরিকার জনসংখ্যা দ্বিগুণ হলো। অপরদিকে ৩৭ বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে।

নতুন বছরে পৃথিবীর জনসংখ্যা হলো ৬৭৫ কোটি ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৮৯০। সবচেয়ে বেশী জনসংখ্যা রয়েছে এমন ৭টি দেশ হচ্ছে চীন-১৩৩০০৪৪৬০৫, ভারত-১১৪৭৯৯৫৮৯৮, আমেরিকা-৩০৫৫২৯২৩৭, ইন্দোনেশিয়া-২৩৭৫১২৩৫৫, ব্রাজিল-১৯৬৩৪২৫৮৭, পাকি¯তান-১৭২৮০০০৫১ এবং বাংলাদেশ-১৫৪০৩৮০০

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।