আপনি হয়তো ফেসবুক অথবা গুগলে বন্ধুর সঙ্গে চ্যাট করছেন। হঠাৎ দেখলেন আপনার বন্ধু জবাব দিতে দেরি করছে। এর মানে কি? হতে পারে তার মোবাইলে ফোন এসেছে। হয়তোবা তিনি অন্য কোন কারণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তবে আপনার শেষ প্রশ্নটি যদি কঠিন কোন কথা হয়ে থাকে তবে ধরে নিতে পারেন আপনার বন্ধু মিথ্যা বলতে কিছুটা সময় নিচ্ছে।
ব্রিগহাম ইয়ং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা একশ’ এর বেশি শিক্ষার্থীর ওপর একটি গবেষণা পরিচালনা করেন। তাদের প্রত্যেককেই মোবাইলে এসএমস অথবা ইন্টারনেটে চ্যাটে ৩০টির বেশি প্রশ্ন করা হয়। এতে দেখা যায়, মিথ্যা বলার ক্ষেত্রে উত্তরদাতারা ১০ শতাংশের বেশি সময় নেন। একইসঙ্গে দেখা গেছে, মিথ্যা বলার ক্ষেত্রে সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশি সম্পাদনা করা হয়। গবেষকদের মতে, সরাসরি কথা বলার সময় ৫৪ শতাংশ ক্ষেত্রে সঙ্গীর মিথ্যা বলার বিষয়টি ধরা পড়ে।
শরীরী ভাষায় মিথ্যার ব্যাপারটি ফুটে উঠে। কিন্তু অনলাইন যোগাযোগের ক্ষেত্রে মিথ্যা চিহ্নিত করা আরও কঠিন হয়ে পড়ে। এজন্য দেখা গেছে, চ্যাট অথবা মেসেজ আদান প্রদানের ক্ষেত্রে মানুষ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মিথ্যা বলে।
courtesy :mzamin.com
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।