ব্যস্ত শহর ঠাঁস বুনটের ভিরে আজো কিছু মানুষ স্বপ্ন খুজে ফিরে........
আবারও মনে পরে সেই গান...আমরা তোমরা শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলে,তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি,তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি...
গত কদিন ধরেই টান টান উত্তেজনা বিড়াজ করছিল বাংলাদেশ মায়ানমার সীমান্তে। বাংলাদেশের জল সীমার মাঝে প্রবেশ করে মায়ানমারের তেল গ্যাস অনুসন্ধান কে ঘিরেই এই উত্তেজনা। আর আজ আমাদের নৌ বাহীনির অব্যাহত প্রতিরোধের মুখে পিছু হটেছে মায়ানমার পক্ষ। আমাদের স্বধিনতা আর সার্বভৌমত্বের অতন্ত্র প্রহরিরা আমরা গর্বিত তোমাদের নিয়ে….
প্রতিবেশি রাষ্ট্র গুলির মাঝে সীমানা নিয়ে বিরোধ সকল দেশেই হয়। কিন্তু এই সমস্যা সমাধানের রয়েছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃত উপায়।
বাংলাদেশের সীমানা ঘেষা দুই প্রতিবেশি ভারত ও মায়ানমারের সাথেও আমাদের তেমনি বিরোধ লেগেই আছে। আমরা চাই তার শান্তি পুর্ণ ও মর্যাদা পুর্ণ সমাধান।
বঙ্গ উপসাগরে তেল ও গ্যাসের যে সম্ভাব্য খনি আছে তার প্রতি আগ্রহ সকলের। তাই প্রত্যাশা থকবে এই ইস্যুটির একটি সমাধান করতে বাংলাদেশ -ভারত-মায়ানমার ত্রি পক্ষিয় বাস্তব ও আন্তরিক উদ্যোগ গ্রহন করবে দেশ গুলি।
আর তা না হওয়ার আগ পর্যন্ত বিতর্কিত সকল পদক্ষেপ থেকে বিরত থাকবে দেশ গুলি সেটাও প্রত্যাশা করি।
কিন্তু বাস্তবতা হলো এই সকল বিরোধ সহজে কখনো মিটে না। আর পক্ষ গুলোর আন্তরিকতাও প্রশ্ন সাপেক্ষ সেটা পৃথিবির সকল জায়গাতেই।
আর বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিবেশি দেশ ভারত মাঝে পুশ ইন সহ ,আমাদের সীমান্তে এসে গুলি করার নজির রেখেছে!!!
তাদের স্বরন রাখা উচিত তারা আমাদের বন্ধু হতে পারে,বড় ভাই নয়।
তেমনি মায়ানমার রহিঙ্গা শরনার্থি প্রশ্নে প্রায় ৫০ বছর ধরে বিভেদ জিয়িয়ে রেখেছে। এক্ষেত্রেও তাদের বন্ধু সুলভ আচরনের অভাব দেখা গেছে।
আমাদের দেশে কিছু রাজনৈতিক দল রয়েছে যারা প্রতিবেশিদের সাথে সুসম্পর্ক নয় বরং নানা ইস্যুতে ইস্কানি মুলক বক্তব্য রেখে ভোটের হিসাবে পরিবর্তন আনতে চান। কিন্তু ভারত আর মায়ানমারের মত নিকট প্রতিবেশির সাথে সুসম্পর্ক না থাকলে এই অঞ্চলে শান্তি পুর্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক বিকাশের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব না। তাই রাজনৈতিক দল গুলির দায়িত্বপুর্ন আচরন আশা করি।
আর প্রতিবেশিদের আবারও বলতে চাই
...... আমরা আমার মায়ের শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলে,তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি……..
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।