আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জাপানের ডায়েরী-১২!

সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে
আমার এখানে ইউনিভার্সিটির নিয়ম হল ফরেন স্টুডেন্টরা ১মাস ইন্টাঃ হলে থাকতে পারবে! এরপর ২য় বর্ষের পর থেকে আবার এখানে ব্যাক করতে পারবে! এজন্য আমার প্রফেসর আগে থেকে ২য় মাসে জন্য এখানে ইন্টার ইউনিভার্সিটি সেমিনার হাউজ এ আমার থাকার ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন! সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল, ওখানে সকল আবাসিকদের জন্য একটা করে বাইসাইকেল আছে! আজ সকালে রুমের চাবি আর বাইসাইকেল আনতে গিয়ে পথ হারিয়ে ফেলেছিলাম! কারন জাপানে আসার পর সন্ধ্যার দকে একদিন গিয়েছিলাম ঐ সেমনার হাউজ দেখতে! যাওয়ার পথে আবার সেই ইংজা (ইংরেজি-জাপানি)ভাষার মিশেলে খেই হারিয়ে ফেলা আর কি! আমি বুঝাই এক, আশে পাশের লোক বোঝে আর এক! একজন দেখি একটু পর তার কার নিয়ে এসেছে, আমাকে পৌঁছাতে, অথচ সেও জানে না লোকেশন পরে ওরে বোঝালাম অনেক কষ্টে যে আমি লোকেশনটা আন্দাজ করতে পেরেছি, সামান্য দূরে, হেঁটেই এটুকু যেতে পারব! সাথে ধন্যবাদ দিয়ে বিদায় দিলাম, বেচারা লোকেশন না বুঝেও আমাকে ট্রিপ দিতে এসেছিলো! যা হোক এখটু পর কিছু কিছু স্পেশাল দোকান/গাছ/বাড়ি(১ম বার দেখার সময় এগুলো মনে দাগ কেটে ছিল)দেখে বুঝলাম আমি ঠিকপথেই হাটছি! আমার নতুন এই বাসাটি টিলার উপড়ে অনেক মনে হয় রাঙামাটির মত(উপড়ের ছবি)! আর বাসার ৫০০গজ আগে থেকেই সেই পরিচিত বাংলাদেশের ফসলের জমির মত! যদিও এটা শহুরে ফসলের জমি! হাইওয়ে আবার পাশে আবাসিক বাসা আর ফসলের ক্ষেত! এগুলোরই কিছু আজ আপনাদের জন্য..................
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।