বৃষ্টি ভেজা দুপুর-
ক্ষণ শুনশান, ঝুমুর ঝুমুর বাজে জলের নুপুর।
জানলা দিয়ে পুকুর-
দেখছি বসে নৃত্যরতা জলপরীদের মুকুর!
মেঘের কোলে চাই-
মেঘ গুড়গুড় মেঘের ভাজে তোর ছায়া যে পাই।
দৃষ্টি উদাস ধায়-
তোর পানেতে ব্যকুল আমার মনটি ছুটে যায়।
সবুজ ঘাসের পরে-
ফোঁটায় ফোঁটায় জলের নাচন মন যে কেমন করে!
বাদল ধারা ঝরে-
বারে বারে শুধুই কেন তোকেই মনে পড়ে?
কেমন করা মনে-
শেষ বিকেলের ক্লান্ত আলোয় আধার করা ক্ষণে।
(জানি)
আসবে এমন বরষ-
হিম ধরা এই মন পবনে সেই ব্যথারই পরশ।
সেই বরষা দিন-
রইবো সেদিন দুই ভুবণে সাঝ আকাশে লীন।
সেই ভাবনায় আজ-
ভাবিস বসে, বোকা ছেলে ফেলে সকল কাজ?
তার চেয়ে চল যাই-
বাদল শেষে দেই উড়িয়ে ইচ্ছে ঘুড়ীর নাটাই।
হাতটি রেখে হাতে-
ছুটবো দুজন জল পেরিয়ে তেপান্তরের মাঠে।
তেপান্তরের পার-
উধাও হয়ে, যাই হারিয়ে, মানবোনা আর হার!!
এই কবিতাটির জবাব লিখেছি
Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।