আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গুড়ো দুধে মেলামাইন, কিডনী অকেজো হয়ে যাওয়া সহ মৃত্যুর ঝুঁকি: একটি জনসচেতনতামূলক পোস্ট

munirshamim@gmail.com
গুড়ো দুধে বিষাক্ত মেলামাইন নিয়ে নানা বিভ্রান্তি সৃস্টি হয়েছে। কিন্তু প্রকৃত তথ্য কেউ দিচ্ছে না। এক বন্ধু-সহকর্মী এইমাত্র নিচের তথ্যগুলো ছবি সহ পাঠিয়েছে। জনসেচতনতায়। তাৎক্ষণিক অনুবাদ করে ব্লগের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলাম এ মরণ ছোবলের ক্ষেত্রে জনসচেতনতার চেষ্টা হিসবে................................ ১. এ ক্ষেত্রে কোন ধরনের দুধকে বিষাক্ত বলা হবে? এটি এমন ধরনের গুড়ো দুধ যাতে বিষাক্ত মেলামাইন মেশানো হয়েছে ২. মেলামাইন কীসে ব্যবহৃত হয় মেলামাইন এক ধরনের ক্যামিকেল যা শিল্প কারখানায় ব্যবহৃহ হয়..আমেরিকায় ঘর-বাড়ির সাজ-সজ্ঝায়ও ব্যবহার করা হয়।

সুতরাং শিল্প ক্যামিক্যাল হিসেবে যেটি ব্যবহৃত হয় এবং গৃহসজ্জ্বার কাজে যা ব্যবহৃত হয় তা কোনভাবেই খাবার উপযোগী হতে পারে না। ৩. মেলামাইন কেন ব্যবহার করা হয় দুধের একটি উপাদান হচ্ছে প্রোটিন। মেলামাইরে মধ্যেও একই প্রোটিন রেয়েছে যা নাইট্রোজেন বহন করে। গুড়ো দুধে মেলামাইন ব্যবহার করার ফলে দুধের পরিমাণ কম লাগে। এর দাম কম হওয়ায় উৎপাদন খরচ কমে।

মুনাফা হয় বেশি। নিচের ছবিতে মেলামাইনের গুড়ো রয়েছে। দেখতে ঠিক দুধের মতো। এটির কোন গন্ধ নেই। ফলে সাধারণের পক্ষে এটি সনাক্ত করা সম্ভব নয়।

কখন এটি সনাক্ত করা গিয়েছিল ২০০৭ সালে আমেরিকাতে হঠাৎ করে একসাথে অনেক কুকুর ও বিড়াল মারা গিয়েছিল। তখন তারা খাবার পরীক্ষা করে দেখে যে চায়না থেকে আমদানীকৃত খাবারে মেলামাইন রযেছে। ২০০৮ সাল থেকে চায়নায় দেখা গেল শিশুরা ব্যাপকহারে কিডনী রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। মেলামাইন খেলে কী হতে পারে?মেলামাইন খাওয়ার পর কিডনীর ভেতরে থেকে যায়। এটি আস্তে আস্তে পাথরে পরিণত হয়।

ফলে ভেতের নালীতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। ধীরে ধীরে কিডনী অকোজে হয়ে যায়। যার পরিণাম মৃত্য। অতএব যে সমস্ত খাবারে ডেইরী প্রোডাক্ত রয়েছে সেগুলো না খাওয়ার জন্য পরামর্শ দেয়া হ্চেছ...........।
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.