আমি বলতে এসেছি, আমাকে বলতেই হবে..
এটি দিবালোকের মতো স্পষ্ট যে, দৃর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণাকারী মান্যবর উপদ্ষ্টোরা এখন গা বাঁচানোর এক্সিট রুট অনুসন্ধান করছেন। ফলে শুরুতে ধরধর কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। এখন তাদের যত ব্যস্ততা ছাড় ছাড় কার্যক্রম নিয়ে। সে সময় তাদের সাথে যোগ দিয়েছিল একদর সুশীল সম্পাদক-এনজিও অধিকর্তা। এবং তথাকথিত সংস্কারবাদী নেতারা।
যাদের অনেকেই দুর্নীতিতে আকন্ট নিমজ্জিত থাকলেও পার পেয়ে গেছেন শুধু নিজেরা সংস্কারবাদী বলে।
এ এক্সিট রুট হিসেবে সর্বশেষ বলটি মেরে রান নিজেদের ঘরে নিতে চাচ্ছেন হাসিনা-খালেদার তথা কথিত বৈঠকের মাধ্যমে। ভাবখানা এমন যেন সমস্ত সমস্যা এ দু'জনের মধ্যে। আমাদের তারকা অর্থনীতিবিদ (শিক্ষা ও বাণিজ্য উপদেষ্টা) খুব জোর দিয়ে বলছেন, এটি হলে রাজনীতিতে একটি গুণগত পরিবর্তন আসবে। তার সাথে আবার কযেক জন তারকা সম্পাদক যুক্ত হয়েছেন।
তারাও একই ভাষায় কথা বলছেন। এটি সত্য যে, দুনেত্রীর পারস্পরিক মনোভাব আমাদের রাজনৈতকি সংস্কৃতির জন্য একটি ধারাবাহিক কলংক। কিন্তু এটি মোটেও সত্যি নয় যে, তারা দুজন বসলেই সমস্যার সমাধান হবে। আমাদের সাধারণ মানুষ যেহেতু দু'নেত্রীকে সব সময় পারস্পরিক কাদা ছোড়াছুড়ির মধ্যে দেখেছেন সেজন্য আমাদের মান্যবর উপদ্ষ্টে পরিষদ তাদের সমস্ত ব্যর্থতা দু'নেত্রীর ঐতিহাসিক মিলনের মধ্য দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করছেন এবং বাহবা কুড়াবার একটি উপায় আবিস্কার করছেন।
তাদের কথিত সংস্কার, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান থেকে এভাবে সরবে সরে এসে এক্সিট রুট খোজার মানে কি??? তারা বারবার বলেছিলেন, তারা ব্যর্থ হলে দেশ ভয়াবহ বিপদে পড়বে...সুতরাং এটিকি সে ভয়াবহ বিপদের আভাস...........!!!!!!!!!!!!!!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।