পাখি পর্ব চলছে
বর্তমানে ন্যাশনাল আর্কাইভে যেতে হচ্ছে নানান কাজে। এটা একটা বেশ ভালো অভিজ্ঞতা আমার জন্য। কিন্তু দুঃখের বিষয় এর অভ্যন্তরের অবস্থা দেখে। এখানে গবেষণার জন্য কোন কিছু খুঁজতে হলে প্রথমে আবেদন করতে হয়। অনুমতি দিলে তারপর সেখানে ঢোকা যায়।
এখানে অনেক দুর্লভ নথি, পত্রিকা, পুস্তক ইত্যাদি রয়েছে। এর অনেকগুলোই এত পুরোনো যে হাত দিয়ে ধরলেই কাগজগুলো ভেঙ্গে যায়। অথচ এগুলো সংরক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরী। আমি শুনেছি যে আর্কাইভসে মাইক্রোফিল্ম সেটাপ রয়েছে। যা দিয়ে অনায়াসে পুরো আর্কাইভের সবকিছুর ছবি তুলে ডিজিডাইজ করা সম্ভব।
এটা হচ্ছে না কেন বুঝতে পারছি না। গতকাল শুনলাম মেশিনপত্র আছে কিন্তু মানুষ নাই। আবার একজনের কাছে শুনলাম, মানুষ আছে মেশিন নাই। বিষয়টা আসলেই রহস্যজনক।
আমি আজকে ১৯৪৮ সালের দৈনিক আজাদ পত্রিকা খুঁজতে গিয়ে দেখি এর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ।
কিছু নথির অবস্থাও তথইবচ। মন্ত্রনালয় নাকি এর জন্য টাকা দেয় না। কারণ কী? আর্কাইভসকে বাঁচাতে হলে এখনই এগুলোর সঠিক সংরক্ষণ করতে হবে। না হলে আর কিছুদিন পরে সব নষ্ট হয়ে যাবে। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।