"পসার বিকিয়ে চলি জগৎ ফুটপাতে, সন্ধ্যাকালে ফিরে আসি প্রিয়ার মালা হাতে"
দেখে এলাম শাশ্বতকেঃ
নাটোর পেড়িয়ে গোপালপুর। ছোট্ট একটা মফস্বল শহর। এই শহরেই অবস্থিত নর্থ বেঙ্গল সুগার মিল। এই সুগার মিলের অধীনে এক স্কুল। সেই স্কুলের সহকারী শিক্ষক অরুণ সত্য।
আমাদের সবার পরিচিত শাশ্বত’র বাবা তিনি। মা গৃহবধু। এই মিলেরই কর্মচারীদের থাকার জন্য আছে স্টাফ কোয়ার্টার। এমনই এক পুরোনো অন্ধাকাচ্ছন্ন ও জরাজীর্ণ স্টাফ কোয়ার্টারেই বসবাস করেন শাশ্বত’র পরিবার। পরিবার বলতে শাশ্বত’র মা-বাবা ও এক বোন।
আমরা কয়েকজন মিলে এসেছিলাম রাজশাহী শহরে। উদ্দেশ্য গোপালপুর শাশ্বত’র বাসায় যাওয়া। রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৪০ মাইল দূরের এই মফস্বল শহরে এসে আমরা শাশ্বত’র সাথে দেখা করলাম। শাশ্বত’র চিকিৎসার জন্য ব্লগারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সংগৃহীত টাকার চেক শাশ্বত’র হাতে তুলে দেবার জন্য। এই পোস্টটা আরে আগেই দেয়া উচিৎ ছিল।
নানা কারণে দেয়া হয়ে ওঠেনি। ব্লগাররা অনেকেই উন্মুখ হয়েছিলেন শাশ্বত’কে কেমন দেখে এলাম সেটা জানার জন্য। তাদের জন্যই আমার এই পোস্ট। শাশ্বত’র বাসায় তোলা কিছু আবেগঘন মুহূর্তের ছবি।
শাশ্বত: ক্লান্ত, অবসন্ন।
শাশ্বত'র চিকিৎসার রিপোর্ট দেখা হচ্ছে। সম্ভাব্য খরচের একটা হিসেবও আছে সাথে।
শাশ্বত'র পাশে আমরা।
শাশ্বত'র হাতে চেক হস্তান্তর।
চেক হস্তান্তরের পর কৃতজ্ঞতায় আপ্লুত হয়ে করুণাময়ের কাছে প্রার্থনারত শাশ্বত'র বাবা অরুণ সত্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।