ইসলাম যেখানে বিচারের মাধ্যমে শাস্তি দিয়ে অন্যায়কে প্রতিহত করতে পেরেছে সেখানে তাই করেছে। কিন্তূ যেখানে বিচার করতে পারে নাই, সেখানে ওই অপরাধীদেরকে আল্লাহর হাতে সোপর্দ করেছে আর সেই সাথে বিচার প্রতিষ্টায় সচেষ্ট হয়েছে। আজ মুসলমানরা সংখ্যায় মাশা-আল্লাহ অনেক বেশি। কিন্তু সাহসিকতার দিক দিয়া অনেক দুর্বল। তাই তারা জনগনের তথা আপামর মানুশের দুঃখে-কস্টে সোচ্ছার হয় না।
যখন নিজের উপর বিপদ এসে পরে তখন বলে মুসলমানরা এগিয়ে আসে না, আল্লাহ কেমনে তাদের সহায় হবেন। এখানে একটা দিক অবশ্যই লক্ষনীয় যে, এখনও মানুষ বিশ্বাস করে মুসলমানরা হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিবাদ কারী, শোষকের বিরুদ্ধে অসহায়ের সম্ভল। তাই মুসলমান নেতৃবিন্দের উচিত শুধু ধর্মীয় কারনে প্রতিবাদ মুখর না হয়ে সকল অন্যায়ের প্রতিবাদ করা। সেইটা হতে পারে জনগনের যেকোন দুর্ভোগ, যেমন সাম্প্রতিক সময়ের রাস্তা ঘাটের বেহাল অবস্তা, মন্ত্রীদের পাগলামি কথাবার্তা আরও অনেক কিছু।
আমি এখন এখানে যে জিনিসটা উল্লেখ করতে চাই, সেইটা হলো বর্তমান বিচার ব্যবস্থা।
আজকে প্রত্যেক বিবেক সম্পন্ন মানুষ বিচার ব্যবস্থাকে নিয়ে সঙ্কিত। বিচারকরা যে ধারায় বিচার করতেছেন একজন সুস্থ মানুসের বুঝতে কস্ট হয় না, বিচার আর ন্যায় বিচার নাই। কেউ কিছু করতেও পারতেছে না। তবে কিছু একটা যে হবে তাতে কোন সন্দেহ নাই। সেইটা দুইদিন আগে আর পরে।
তাই এখন আমাকে বলতে হচ্ছে, যারা বিচার করে মানুষ দেখে অপরাধকে না দেখে তারা ধ্বংস হোক ।
আজকে আমি তাদেরকে একটা কথা বলতে চাই যারা বর্তমান বিচার ব্যবস্তা নিয়ে খুশি অথবা সঙ্কিত নয়, আজকে আপনারা হয়তো অবিচারকে ন্যায় বিচার মনে করতেছেন কিন্তু কালকে আপনার সাথে অবিচার হতে পারে। তখন আল্লাহকেও পাশে পাবেন না।
আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।