বিজ্ঞানী শিমুল “চাষার জাতের আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হয় নাকি?” – কথাখানা কে বলেছিল বলেনতো দেখি। জানি অনেকেই এর উত্তর জানেন। হ্যাঁ, ঠিক ধরেছেন, তিনি আমাদের বাগোড় সাহেব।
আমি উনাকে খুব পছন্দ করি। উনার অনেক গান আমার খুব প্রিয়।
তবে উনার গল্প-কবিতা গুলো আমার তেমন ভালো লাগেনা। তারপরেও আমি তাকে পছন্দ করি। উনি বাগেন্দ্রপুর থেকে নুবাইল পুরস্কার পাইয়াছেন। তথাপি আমি উনাকে সম্মান করি। তিনিতো আমাদের বিশ্বগদ্যকির স্টুপেন্দ্রনাথ বাগোড়।
দুঃখজনক হলেও সত্য উপরের কথাগুলো আমার মনের কথানা। কথাগুলো বলেছিলেন আমাদের মহাবকি হারাধন মুখোপাধ্যায়। তবে আমি হারাধন বাবুর প্রথম বুলিটাকে ভীষণ সম্মান করি। কথাগুলি তিনি যথার্থই বলিয়াছেন।
“স্টুপেন্দ্রনাথ বাগোর” নামটির প্রথম আকিকা করেছিলেন এক ইংরেজ কবি।
এখন সেটার আবার পুনরাবৃত্তি করলেন মহাবকি হারাধন মুখোপাধ্যায়। হারাধন বাবুর বাণী একটাই, “যে বাগোড় চাষার জাতের বিশ্ববিদ্যালয় চায়না, সে বাগোড় কিভাবে বিশ্ববকি হয়?”
বাগড় নাম দেওয়ার পর সেই ইংরেজ কবি ক্ষমা চেয়েছিলেন। কিন্তু, হারাধন বাবু স্পষ্ট বলে দিয়েছেন তিনি ক্ষমা চাওয়ার মত কাজ করেননি। যেহেতু তিনি সত্য বলিয়াছেন এবং আত্মসম্মান রক্ষার জন্য তিনি নিজের কথা নিজে মানিয়া লইবেন, কিন্তু কথা উঠাইয়া নিবেন না। তিনি হারাধন মুখোপাধ্যায় হারধনই থাকবেন।
জয় হারাধন, জয় হারাধন।
আই লাভ স্টুপেন্দ্রনাথ বাগোড়।
বিদ্রঃ বানান ভুল মার্জনীয়। কারণ ভুলগুলো ইচ্ছাকৃত। অন্যায় লিখিয়া থাকিলেও মার্জনীয়।
কারণ, স্বাধীনতার মানে এই নয় যে কারো বাকশক্তি রোধ করে রাখা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।