খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ব্লগার এইমাত্র জানিয়েছেন- যে কোন মুহূর্তে ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষ বেধে যেতে পারে। এই মুহূর্তে রাস্তার একদিকে কেএমপি পুলিশ অন্যদিকে বটিয়াঘাটা থানা পুলিশ প্রস্তুতি নিয়ে ঘেরাও করে আছে। মাঝখানে ছাত্ররা রড-লাঠিশোটা ইট-পাটকেল নিয়ে রাস্তা অবরোধ করে আছে। যে কোন মুহূর্তে শুরু হয়ে যেতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘাত। ছাত্ররা অপেক্ষায় আছে পুলিশ একশন শুরু করলেই তারাও ছাড় দেবেনা।
পুলিশও ক্রমশ অগ্রসর হচ্ছে।
ঘটনার বিবরণে প্রকাশ গতকাল সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে কোন এক বা একাধিক ছাত্রের সাথে পুলিশ কিংবা শ্রমিকদের বৎসা হয়। সম্ভবত কোন ছাত্র আহত হয়। প্রতিবাদে আজ সকালে খুবি ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে জড় হয়ে রাস্তা অবরোধ করে। পুলিশ এসে ছাত্রদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে, ছাত্ররা অনড়।
এ অবস্থায় পুলিশের দুই থানা ছাত্রদের অবরোধ সরাতে ফোর্স নিয়ে হাজির হয়ে ছাত্রদের ঘেরাও করে এ্যাকশনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই ব্লগার মোবাইলে পুলিশের সাইরেন শুনেছে। ছাত্ররাও লাঠি, খাটের লোহার স্ট্যান্ড, ইট-পাথর নিয়ে তৈরী। কোন পক্ষ যদি ছাড় না দেয় তবে সংঘাত অনিবার্য।
আগামীকালের পত্রিকার আরেকটি হেডলাইনের উপাদান।
রাজপথে কিছু তপ্ত তাজা রক্ত। পিতামাতার উদ্বিগ্ন আর্তনাদ। সন্তানের উপার্জনের আশায় বসে থাকা বৃদ্ধ পিতার দীর্ঘশ্বাস।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।