আয়েশা আরেফিন টুম্পা কৃত্রিম ফুসফুস আবিষ্কার করে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন বিশ্ববাসীর কাছে। তিনি ন্যানো-প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করেছেন কৃত্রিম মানব ফুসফুস। টুম্পা বর্তমানে ইউনিভার্সিটি অব নিউ মেঙ্েিকাতে ন্যানো-সায়েন্সের ওপর ডক্টরেট করছেন। একই সঙ্গে লস আলামস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে চলছে তার গবেষণা। আয়েশা তার ক্যারিয়ার শুরু করেন লস আলামস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির বায়ো-সিকিউরিটি বিভাগে।
এর পরই ওই ল্যাবের ভারতীয় গবেষক প্রখ্যাত টঙ্েিকালজিস্ট রাশি আইয়ার আয়েশাকে অপ্টোজেনিঙ্ সংক্রান্ত গবেষণা কাজের জন্য নিয়োগ দেন। প্টোজেনিকস হচ্ছে জিনবিদ্যা ও প্রোটিন প্রকৌশল (ইঞ্জিনিয়ারিং) এর মাধ্যমে জীবন্ত টিস্যুর মাঝে ঘটতে থাকা বিভিন্ন স্নায়ুবিক কাজ (হবঁৎড়হ ধপঃরারঃু) নিয়ন্ত্রণ করা। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও কৃত্রিম টিস্যু বা কলা তৈরি করা সম্ভব। আয়েশা ও রাশি আয়ারের দলের অন্যান্য সদস্যরা বিভিন্ন জীবাণু দ্বারা সৃষ্ট বিষক্রিয়া, রোগ ও কৃত্রিম অঙ্গ সংস্থাপনের জন্য সম্পূর্ণ নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছেন। তারা একটি কৃত্রিম মানব ফুসফুস তৈরি করেন।
আয়েশা একই সঙ্গে বিভিন্ন স্নায়ুবিক ব্যাধি ও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ নিয়েও গবেষণা করছেন। বাংলাদেশি এই বিজ্ঞানী আয়েশা আরেফিন টুম্পা কৃত্রিম ফুসফুস আবিষ্কারের মাধ্যমে চিকিৎসাক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার কথা জানান দিয়েছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।