আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রিপুর কামনা ছেলেবেলায়-৩ (কঠোর ভাবে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য)



কঠোর ভাবে প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য প্রথম দেখি ছয় বছর বয়েসে, অবাক প্রশ্ন করেছিলা, মেয়েদেরাটা এমন হয়। কৌতুহল বেড়েছিল বয়স বাড়ার সাথে সাথে। যদি কৌতুহল নিবারনের কোন উপায় ছিলনা। শাস্ত্রে বলে যে, একবার দেখিলে আর কৌতহল থাকেনা। পুরা ভুয়া কথা, একবার দেখিলে শতবার দেখিতে ইচ্ছা হয়।

দেখা এর পরে হয়, তেরো বছর বয়সে, পর্ন ছবিতে, এমন সুন্দর একটি জিনিষ দুটি জন্গার মাঝে বিধাতা কেন লুকিয়ে রেখেছেন তা বিধাতায় জানেন। সাধারন মানব হিসাবে আমি শুধু বিধাতার উপর শুধু বিদ্বেষ প্রকাশ করতে পারি। আর ইর্ষা করতে পারি নারীদের। কি ভাগ্যবান নারীরা, ইশ্বর তাদের দিয়েছেন পুলক পাবার জন্য একটি যন্ত্র, যার এক এবং এক মাত্র কাজ নারীকে পুলক দেয়া। নারী মুখ মেহনে কি পরিমান উত্তজিত হয় এবং পুলকে মুখ মেহনে কি পরিমান পুলক পায়, পর্ন ছবিতে আমার প্রথম দেখা।

বাস্তবে দেখলাম প্রায় সাড়ে সতর বছর বয়সে। হেমন্তিতে রবীনদ্রনাথ বলেছিলেন, এ আমি কাহাকে পাইলাম, কি পাইলাম। সে ভাবে আমার প্রথম অনুভুতি, হইল কি অপরুপ, আমি কি করব এ স্বর্গের দ্বারে, দ্বারের চারদিকের দুর্বা ঘাসে, আমার মুখ ডুবিয়ে পেলাম স্বর্গসুখ। এ যে স্বর্গের দ্বার, ওপারেতেই স্বর্গ সুখ আমার বিশ্বাস। দ্বার-রক্ষিকার অষ্ফুট শিতকার আমাকে আরো আন্দোলিত করে তুললো।

আবারো বলি ইশ্বর বড় এক চোখা, দ্বার রক্ষিকাকে কে দিয়েছেন পুলকের আধার, আর আমাকে করেছেন রিক্ত। বড় একচোখা ইশ্বর। চলবে পাবলিক যদি খাও

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।