সুন্দরিরা খায় আর হাগে - এটাই হওয়া উচিত আমার আদর্শ
কঠোর ভাবে প্রাপ্ত বয়স্ক আর প্রাপ্ত মনস্কদের জন্য
তাহারা যখন কথা বলে আমার চোখ যায় তাদের ঠোটের দিকে। কি লাল? হা ইশ্বর কতখানি শরাবে তাহুরা তুমি খেয়েছে এরকম রস পরিপুর্ন আধার সৃষ্টি করার জন্য। তারা যখন হাত মোড়া করে বসে, আমার চোখ যায় তাদের বুকের রেখায়। হে ইশ্বর, তুমি কি করেছ কত কুমোরের সাধ্যের সাধনা তুমি করেছ নষ্ট। কিভাবে তুমি সৃষ্টি করলে এমন সুন্দর শৈল্পিক বুক।
তারা যখন হাটে, আমার সমস্ত মনসংযোগ ভেন্গে যায় তাদের নিতম্বের চাপে।
তারা যখন হাটু ভেন্গে বসে আমার মন আকু বাকু করে, হে ইশ্বর কি করেছে তুমি কি বানিয়েচে তুমি সে পায়ের মাঝখানে। আমি ঠিক আদমের মত সেই নিষিদ্ধ ফলের জন্য পাগল হয়ে গেলাম।
কিন্তু আমি মর্ত্যের মানুষ। আমাকে কেউ দেয়না স্বর্গের সেই উর্বসীদের আস্বাদ।
আমি সেই কিশোর যে গেটে দাড়িয়ে দেখা সোনার কন্কন পড়া ফর্সা রমনী। বাবা বলেছিলেন আমরাও। ঘটনা হইলো আমার দিকেও সেই সুবর্ন কন্কন পড়া রমনীরা ফিরেও চায়েনি।
তাই আমি নারী বিদ্বেষী হইয়া গেলাম আজ থেকে। ঠোটের দিকে তাকামু না কারন ঠোটে আচে লালা।
সেখানে রোগ জীবানু, কোন ভাবেই ঠোট স্পর্ষ করা যাবেনা। স্তন্য সেদিকে তাকানো যাবেনা কেননা সে শিশুদের জন্য। তোমার তাতে কি বুড়া খোকা। নিতম্ব সেখান দিয়ে আসে পুরিষ, তুমি তো মেথর না, পুরিষে কেন তোমার উতসাহ। কিন্তু মাঝের সে রহস্য।
দুর শালা মেয়ে মানুষ লাগে না তারপর লাগ.
ব্রম্মাচর্য হওয়া গেলান সেই মাঝের রহস্য কারনে। আমি কি আবাল। সুন্দরিরা খায় আর হাগে - এটাই হওয়া উচিত আমার আদর্শ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।