আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভূতের অস্তিত্ব ( চৌদ্দ খণ্ড )।

প্রদীপ হালদার,জাতিস্মর। ভগবদ্‌গীতায় শ্লোক ২২-এ যা বলা হয়েছে- বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায় নবানি গৃহ্ণাতি নরঃ অপরাণি। তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণানি অন্যানি সংযাতি নবানি দেহী। এর অর্থ হলো মানুষ যেমন জীর্ণ বস্ত্র পরিত্যাগ করে নতুন বস্ত্র পরিধান করে,দেহীও তেমনই জীর্ণ শরীর ত্যাগ করে নতুন দেহ ধারণ করে। বাসাংসি-বস্ত্র; জীর্ণানি-জীর্ণ; যথা-যেমন; বিহায়-পরিত্যাগ করে; নবানি-নতুন বস্ত্র; গৃহ্ণাতি-গ্রহণ করে; নরঃ-মানুষ; অপরাণি-অন্য; তথা-তেমনই; শরীরাণি-শরীর; বিহায়-ত্যাগ করে; জীর্ণানি-জীর্ণ; অন্যানি-অন্য; সংযাতি-ধারণ করে; নবানি-নতুন দেহ; দেহী-শরীরী; এই শ্লোক থেকে আমরা জানতে পারি যে, মানুষের শরীরের মৃত্যুর পর, এই শরীর আবার নতুন দেহ ধারণ করে। এই শ্লোক কখনো বলে নি যে, মানুষের শরীরের মৃত্যুর পর এই শরীর অন্যের শরীরে ঢোকে। তাহলে মৃত্যুর পর শরীর আবার নতুন দেহ ধারণ করে। এই নতুন দেহটাই হলো ভূত।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।