ধুলো থেকে আগমন আবার ধুলোতেই প্রত্যাবর্তন
আমি চতুরভূজ।
সজীব ভাই এর একটা পোষ্ট পড়ে মনে হল এই পোষ্ট টির দিকে সবার একটু নজর দেবার দরকার আছে। কিন্ত মাত্র দুইজন ছাড়া কেউ এই পোষ্টে কোন মন্তব্য করেনি দেখে অবাক হলাম। তাই এটাকে আবার রি-পোষ্ট করলাম।
কেন দেশের এই অবস্থা?
১. আর্মির পেদানি খেয়ে পলিশ মামুর ভুড়ি গেছে শুকাইয়া।
আজকে বিশাল সুযোগ। কোনমতে আগের মতো পাবলিকরে খেপায় দিলেই হলো। এই সরকার নামতে বাদ্ধ্।
২. অমুক ভাই ঢাকা কলেজের বড় নেতা। এই সরকার আসার পর আর নিউ মার্কেট এলাকা থেকে চাদা আসে না।
তাই আজকে ভাঙ্গচুর করে ১ টা উপায় বের করতে হবে।
৩.তমুক ভাইয়ের চেলা বস্তিবাসি অমুক মিয়া। বউ পিটায়, সেই সাথে লাঠি , বৈঠা দিয়ে মানুষ মাইরা, গাড়ি পুড়াইয়া তার আয় রোজগার হতো। এখন বেকার। কারন জিবনে ভাঙ্গচুর ছাড়া কিচ্ছু শিখে নাই।
আইজ সযোগ। কিছু একটা করন লাগবো।
৪. অমুক কানা ভাই গড়ে দিনে ২০ টা মানুষের সব ছিনতাই করতেন। আজকে উনিও বেকার। এটা মানা যায় না।
৫. হাজি তমুক চৌধুরী। মুদি ব্যবসায়ি। রমজান আইতাসে। এখনতো পাবলিকরে লুটপাটের আসল টাইম। পরে খাজা বাবর মজার গিয়ে মাফ চাইলে সব পাপ ধু্য়ে যাবে।
কিন্তু আর্মি হলায় কয় কি। অগো দামে জিনিস বেচতে হইবো। এইটা মানা যায় না।
৬। উনি ১ জন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক।
এছাড়াও বেসরকারি কিছু সংস্থায় কাজ করেন। শিক্ষক রাজনিতিও করেন, ১ জন শিক্ষক নেতা। কয়েক মাস নিয়মিত ক্লাস নেওয়াতে বাইরে কাজ করতে পারছেন না। গতো কয়েক মাসে ১ বার মাত্র কলো ব্যজ পড়ার সুযোগ হইছে। এমন জীবন মেনে নেওয়া যায় না।
আজ তার প্রান প্রিয় ছাত্রের প্রানের বিনিময়ে হলেও তার স্বার্থ রক্ষা করতেই হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।