আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজাকারদের সাথে মতাদর্শিক তর্ক? নো ওয়ে ফেলোস!

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

জামাল ভাস্কর যে বিষয়টাকে মতাদর্শিক তর্ক হিসাবে চিন্থিত করেছেন সেটাকে আমি আদৌ মতাদর্শিক তর্কের বিষয় মনে করি না। কাজেই স্পেস ছেড়ে দেয়ার প্রশ্নই আসে না। চুৎমারানি, চোদনা জাতীয় গাইলে চোদাচুদি টাইপের কর্মকান্ড করার অর্থ বাঙালীর মনে আসে না, এটা পরিষ্কারভাবে তার যাবতীয় অপকর্মের চিত্রায়ন হিসাবেই বুঝানো হয়। এ অর্থ শাব্দিক নয়, এটা অনেক বড় পরিসরে প্রকাশিত এখন আমাদের মনে। প্রশ্ন হচ্ছে একজন ইসলামী রাষ্ট্র পদ্ধতির সমর্থকরে ক্যাটেগোরাইজ কইরা ফেলুম কিনা! কেন করবো না? সেই রাজাকারের দলই এই বিষয়টা চাচ্ছে।

যারা ইসলামী শাষন চাচ্ছে তাদের সব দলগুলোই ৭১ এ বিরোধী ছিল। সুতরাং এই ধরনের কিছু মানুষের সাথে যুক্তি করনের অবকাশ থাকলে বিশ্বাসে ভাঙন ধরানো যায় – ভাবার আগে এইধরণের লোকের সমষ্টি এবং তাদের ইসলামী রাষ্ট্রের মোহমুক্তি ঘটনের জন্য অর্গানাইজড সংগঠন, প্রচার ও সবচেয়ে বড় কথা নিরাময় কেন্দ্র গড়ে তোলার প্রয়োজন পড়ে বেশী। সেখানে জামাল ভাস্কর, সাদিক সহ আরো যারা চিড় ধরানোর ক্ষমতা রাখেন তাদের ইন্সট্রাকটর হিসাবে নিযুক্ত করা যেতে পারে। আপনার সাথে আমি একমত হতে পারি অর্থনৈতিক শাসন- শোষণের প্রশ্নটাই সবচেয়ে বড় ছিলো স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রসংগে। এ সাথে ধর্মনির্ভর রাষ্ট্রের বিরোধিতা তো পাকিস্থান থেকে আলাদা হবার সিদ্ধান্তেই নিহিত।

সেখানে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হবে এটাই থাকে একমাত্র অলটারনেটিভ। সেটা হয়েও ছিল। সুতরাং রাজাকারদের আর ধর্মনির্ভর রাষ্ট্র ব্যবস্থার সমর্থকদের আলাদা করার কোন সুযোগ নেই এবং অবধারিতভাবে তাদের জন্য গালি হচ্ছে সবচেয়ে উন্নত মতাদর্শিক তর্কের ভাষা, অন্য কিছু হতেই পারে না নিদেপক্ষে যতদিন পর্যন্ত রাজাকার নিরাময় কেন্দ্র নামে কোন হসপিটাল হচ্ছে!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.