www.facebook.com/mahamudulhasan.9619 ভ্রমন করা, লেখালেখি করা, বিজ্ঞান ওয়েবসাইট দেখা, অনেক বই ও ম্যাগাজিন পড়ি এবং ওয়েবসাইট প্রোগ্রামিং করতে খুব পছন্দ করি। জামায়াতে ইসলামী একাত্তরে ‘পাকিস্তান রক্ষার’ নামে ‘সশস্ত্র বাহিনী’ তৈরির মাধ্যমে নিরস্ত্র বাঙালিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতা করে বলে উল্লেখ করা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া প্রথম রায়ে।
আবুল কালাম আযাদের মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে জামায়াতে ইসলামীকে যুদ্ধাপরাধে জড়িত উল্লেখ করায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী এই দলটি।
জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম এক বিবৃতিতে বলেন, এই বিচার রাজনৈতিক ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’।
রায়ের সারসংক্ষেপ
জামায়াত নিষিদ্ধের দাবি
ট্রাইব্যুনালের এই রায়ের পর জামায়াত ইসলামীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবি আরো জোরালো হয়ে উঠেছে।
আবুল কালাম আযাদের ফাঁসির রায় ঘোষণার পর আদালত প্রাঙ্গণে দাঁড়িয়ে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু বলেন, “রায় ঘোষণার আগে আদালত স্পষ্ট করে বলেছে, ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানিদের সহযোগী ছিল। ”
তিনি অবিলম্বে বাংলাদেশে এ সংগঠনের সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবি করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক মুনতাসীর মামুন বলেন, “এ রায় ৪০ বছরের আন্দোলনের প্রথম পদক্ষেপ। মেজর জিয়াউর রহমান একাত্তরের খুনিদের পূর্নবাসন করেছিলেন। ”
ঐতিহাসিক এ রায়ের মধ্য দিয়ে জামায়াত ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি আরো জোরদার হয়েছে বলে মন্তব্য করেন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির কার্যকরি সভাপতি মুনতাসীর মামুন।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কাজী আরেফ তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, জামায়াতে ইসলামী যুদ্ধাপরাধের মাধ্যমে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতা করেছে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। মুক্তিকামী মানুষের প্রত্যাশা, তাদের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে।
আরো খবর: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
জামায়াতের উদ্বেগ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।