তিতাস নদীর কারণে ব্রাক্ষনবাড়িয়া আমাকে বারবার টানে। সুযোগ পেলেই ইচ্ছে হয় চুপি চুপি রাজঘাটে গিয়ে বসে থাকি। আর আলমাহমুদ তো তিতাসটাকে নোলক ও তিতাস কবিতার মাধ্যমে আমাদের মগজে গেথে দিসে। অদ্্বৈত্যর তিতাস একটি নদীর নাম। তবে এই সময় হচ্ছে নদীদের জন্য অসময়।
তিতাস কচুরিপানায় ছেয়ে আছে। তিতাসের কাছাকাছি এলাকাটা শুনশান পাশে গোরস্থান ও শশ্মান। ভাল লাগে। অন্যান্য জেলা শহরের মতই ব্রাক্ষনবাড়িয়াটাও লম্বা লম্বি একটা শহর। মুল রাস্তাটা অনেক বড়।
আদর্শ মাতৃভান্ডার থেকে রসগোল্লা খাইয়া যাইয়েন। সন্ধ্যায় তিতাস হয়ে রেলষ্টেষনে একা একা ঘুরতে বেশ ভাল লাগে। অনেক অচেনা মানুষের ভীড়ে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।