যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
গতকাল দেখলাম আসরাফ হাসান নামে একজন স্বাধীনতার ঘোষক নিয়ে একটা বিতর্ক তৈরীর চেষ্টা করেছেন। এতে একজন কিছুটা কঠিন ভাষায় প্রতিবাদ করেছে এবং আমি প্রতিবাদ করেছি তবে যুক্তি এবং নম্র ভাষায়্ কিন্তু দেখা গেল আসরাফ দুজনের মন্তব্যই মুছে ফেলেছেন। এতে আবার কিছু মানুষ কুরুচির কথা বলে সেটাকে সমর্থন করেছেন। এখন প্রশ্ন হলো আমার মন্তব্য কি কুরুচিপূর্ন ছিল? না। আসরাফ সাহেব দারুন সফল হলেন আমাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিতে আর আমার করা কঠিন সত্য এবং যৌক্তিক মন্তব্য লুকিয়ে ফেলতে।
এটাই হলো একজন নব প্রজন্মের রাজাকার। স্বাধীনতার দিবসের প্রাক্কালে আসুন আবার আমরা লক্ষ শহীদের আত্নার প্রতি সন্মান জানাই এবং প্রতিজ্ঞা করি যে - রাজাকার জিন্তে আমাদের ভুল না হয়্। আর একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে - রাজাকার হলো একধরনের নিম্নশ্রেনীর জানোয়ার - যারা নিজের মা-বোনদের পাকি-সৈন্যদের ভোগের সামগ্রীতে লাগাতেও কুন্ঠিত নয়। সুতরাং রাজাকাররা কোনভাবেই সভ্য বচন বা ব্যবহার প্রাপ্তির যোগ্য নয়। তাদের জন্য যথাযথ মুগুরই প্রযোজ্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।