akramsbd@yahoo.com,akramsbd@gmail.com স্কাইপঃAkramsBD
ছোট্ট পরী চন্দ্রমুখীর মৃত্যুর আঘাত সইতে না পেরে পাঁচ তলা থেকে লাফিয়ে পড়েছিলেন মা নাজনীন তন্বী। সোমবার রাতে দীর্ঘ দেড় ঘণ্টার অপারেশন শেষে বর্তমানে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। মেডিকেল সূত্র জানায়, ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। আশা করা যাচ্ছে অতিদ্রুত তাকে বাসায় হস্তান্তর করা সম্ভব হবে।
সূত্র জানায়, “দৈনিক জনকন্ঠের সিনিয়র রিপোর্টার নাজনীন তন্বীর অবস্থা এখন অনেকটাই আশঙ্কামুক্ত।
নাজনীনকে সুস্থ করতে ১২ জনের একটি মেডিকেল টিম কাজ করছে। স্যালাইন এবং চেতনা নাশক ওষুধ দিয়ে নিবিড় পরিচর্যায় চিকিৎসা চলছে। এখন কিছুটা সুস্থ দেখালেও মাঝে মাঝেই নাজনীনের ক্রন্দনরত চোখ দুটি খুঁজে ফিরছে ছোট্ট পরীকে। ”
নাজনীনের স্বামী রকিবুল ইসলাম মুকুলসহ তার আত্মীয় স্বজনরা সার্বক্ষনিকভাবে তার পাশে আছেন। আত্মীয়রা জানান, সুস্থ হলেও নাজনীনের চোখ দিয়ে গড়িয়ে পরছে পানি।
চারদিকে যেন চন্দ্রমুখীর শূণ্যতা। অসুস্থ স্ত্রীর পাশে বুকে পাথর চেপে শান্তনা দিচ্ছেন রকিবুল।
নিউরো বিশেষজ্ঞ ডা. ফজলুল হকে তথ্যমতে,নাজনীনের হাতের কনুই ও বুকের বাঁ পাশের একটি হাড় ভেঙে গেছে। তার কোমরেরও একটি হাড় ফেটেছে। পড়ে গিয়ে মেরুদণ্ডের আঘাত লেগেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি পা নাড়াতে পারছেন না। তবে মাথায় কোন আঘাত লাগেনি। "
গাজী টিভির প্রধান প্রতিবেদক রকিবুল ইসলাম মুকুল ও দৈনিক জনকণ্ঠের সিনিয়র রিপোর্টার নাজনীন তন্বীর কন্যা চন্দ্রমুখীর বয়স ছিলো ৫ বছর ৩ মাস। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত শিশুটি সোমবার ঢাকা শিশু হাসপাতালে মারা যায়।
তিনি তো মানসিক রোগী ছিলেন না; তবে কেন তিনি এমন করেছিলেন?
পড়ুনঃ http://ptohelp.blogspot.se
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।