একটি প্রজেক্টের অংশ হিসেবে বিশ্বের ১৬টি শহরে ওয়ালেট ফেলে রাখা হয়েছিল এটা দেখার জন্য যে, কয়টি ফেরত আসে।
ফেলে রাখা প্রতিটি ওয়ালেটে ফোন নম্বর, একটি পারিবারিক ছবি, বিজনেস কার্ড, কূপন এবং ৫০ মার্কিন ডলার বা ৩১ ইউরো করে রাখা ছিল।
বিশ্বের অন্যান্য শহরের তুলনায় ফিনল্যান্ডের শহর হেলসিঙ্কির বেশির ভাগ জনগণ ওয়ালেটটি ফিরিয়ে দিয়েছে ।
ভারতের মুম্বাই দ্বিতীয় স্থান লাভ করা সৎ মানুষের শহর যেখানে ১২টির মধ্যে ৯টি ওয়ালেট ফেরত এসেছে। আর জরিপে পর্তুগালের লিসবন সবচেয়ে বেশি অসৎ মানুষের শহর হিসেবে স্থান পেয়েছে ।
সেখানে ১২টির মধ্যে মাত্র একটি ওয়ালেট ফেরত এসেছে।
ম্যাগাজিনটি শহর বাছাই করে সেখানকার শপিং মল, কার পার্কিং ও ফুটপাতে ওয়ালেটগুলো ফেলে রাখে।
জরিপ অনুযায়ী পর্যায়ক্রমে সৎ শহরের তালিকা নিম্নরূপ:
১. হেলসিঙ্কি, ফিনল্যান্ড- ১২টি ওয়ালেটের মধ্যে ১১টি ফেরত এসেছে।
২. মুম্বাই, ভারত- ১২টির মধ্যে ৯টি ফেরত এসেছে।
৩. বুদাপেস্ট, হাঙ্গেরি- ১২টার মধ্যে ৮টি ফেরত এসেছে।
৩. নিউ ইয়র্ক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র - ১২টার মধ্যে ৮টি ফেরত এসেছে।
৫. মস্কো, রাশিয়া- ১২টির মধ্যে ৭টি ফেরত এসেছে।
৫. আমস্টার্ডাম, নেদারল্যান্ডস- ১২টির মধ্যে ৭টি ফেরত এসেছে।
৭. বার্লিন, জার্মানি- ১২টির মধ্যে ৬টি ফেরত এসেছে।
৭. জুবজানা, স্লোভেনিয়া- ১২টির মধ্যে ৬টি ফেরত এসেছে।
৯. লন্ডন, যুক্তরাজ্য- ১২টির মধ্যে ৫টি ফেরত এসেছে।
৯. ওয়ারস, পোল্যান্ড- ১২টির মধ্যে ৫টি ফেরত এসেছে।
১১. বুচারেস্ট, রোমানিয়া- ১২টির মধ্যে ৪টি ফেরত এসেছে।
১১. রিও ডি জেনেরিও, ব্রাজিল- ১২টির মধ্যে ৪টি ফেরত এসেছে।
১১. জুরিখ, সুইজারল্যান্ড- ১২টির মধ্যে ৪টি ফেরত এসেছে।
১৪. প্রাগ, চেক প্রজাতন্ত্র- ১২টির মধ্যে ৩টি ফেরত এসেছে।
১৫. মাদ্রিদ, স্পেন- ১২টির মধ্যে ২টি ফেরত এসেছে।
১৬. লিসবন, পর্তুগাল- ১২টির মধ্যে ১টি ফেরত এসেছে।
কপি পেষ্ট
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।