ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার সদস্য ও ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত পার্লামেন্টারিয়ান রাশিদ মাসুদকে আজ চার বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন এক আদালত। বার্তা সংস্থা আইএএনএস বলছে, ১৯৯০-৯১ সালে রাশিদ চিকিত্সা ও শল্যবিদ্যায় অন্যায়ভাবে অযোগ্য শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ দায়ে আদালত আজ তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেন।
ভারতের নতুন প্রণীত আইনানুযায়ী, ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডিত হওয়ায় রাশিদ আইনপ্রণেতা হিসেবে অযোগ্যও ঘোষিত হয়েছেন। আগামী ১০ বছর তিনি কোনো পদে নির্বাচিত হওয়ার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
রাশিদই প্রথম সাংসদ যিনি এ ধরনের অযোগ্যতার আওতায় পড়লেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর এক বিশেষ আদালতের বিচারক জেপিএস মালিক রাশিদ মাসুদের (৬৭) বিরুদ্ধে এ রায় দেন।
আদালত জানান, ১৯৯০-৯১ সালে ভিপি সিংয়ের নেতৃত্বে ১১ মাসের সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন রাশিদ। সে সময় তিনি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় ত্রিপুরা মেডিকেল কলেজের জন্য বরাদ্দকৃত আসনে অবৈধ উপায়ে অযোগ্য শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ করে দেন।
আদালতের রায়ের পর রাশিদ মাসুদকে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।