শারদীয় সাজে নগরদোলা
উৎসব যেন শাড়ি ছাড়া চলেই না— একথা মাথায় রেখে এবারের দূর্গা উৎসবে লালপাড় শাড়ির ব্যাপক আয়োজন করেছে তারা। বিভিন্ন ব্লক এবং স্ক্রিন প্রিন্টে আনা হয়েছে নতুনত্ব। চওড়া পাড়ে সিলভার জরি শাড়িগুলোকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে। ডিজইন মটিফ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে কলকা। সেই সঙ্গে উৎসবের রং লাল আর সাদা সলোয়ার-কামিজের গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
নগরদোলা
নগরদোলা
পোশাকগুলোর ডিজাইন করা হয়েছে বর্তমান সময়ের ট্রেন্ডকে অনুসরণ করে। প্যাটার্নের পরিবর্তনে আরও ট্রেন্ডি। পূজা উৎসবে নগরদোলায় পাওয়া যাবে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, বাচ্চাদের শাড়ি, সিঙ্গেল কামিজ ও সব বয়সীদের সব ধরনের পোশাক।
আরামদায়ক সুতি কাপড়ে প্রাধান্য দিয়ে পোশাকের ডিজাইন করা হয়েছে। দামি পোশাকগুলোতে ব্যবহার করা হয়েছে সিল্ক, মসলিন, এন্ডিসিল্ক, এন্ডি কটন, জর্জেট ইত্যাদি।
এসব পোশাকগুলোর দাম নির্বাচন করা হয়েছে ক্রেতা সাধারনের ক্রয় ক্ষমতা বিবেচনা করে। শারদীয় উৎসবের আমেজ নগরদোলার সব শাখায় পাওয়া যাবে।
অঞ্জন’স
অঞ্জন’স
পূজোর উৎসবে অঞ্জন’স
পূজার উৎসবের রঙিন হয়ে সাজতে বর্ণিল কালেকশন এনেছে অঞ্জন’স। সিল্ক বা সুতির কাপড়ে থাকছে ব্লকপ্রিন্ট, এমব্রয়ডারির প্রাধান্য। পুজোর প্রতীমাকে ডিজাইন মোটিফের অনুপ্রেরণা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
প্যাটার্ন বৈচিত্র্য থাকছে গতানুগতিক তারুণ্য নির্ভর। শাড়ির আঁচল, কামিজ বা কুর্তার নেক লাইন এবং পাঞ্জাবির ক্যানভাসেও থাকছে স্বকীয়তা। এবারের পূজায় তাদের রয়েছে শাড়ি, পাঞ্জাবি, লং ফতুয়া, সালোয়ার কামিজ ও শিশুদের পোশাক।
রঙ
রঙ
শারদীয় রঙ
সকল উৎসবে রঙয়ের নতুন আয়োজন থাকে। তাই বৈচিত্র্যময় সম্ভারে পূজার আয়োজন করেছে তারা।
এই আয়োজনে শাড়ি, থ্রি-পিস, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, কুর্তা, টি-শার্টসহ সকল পোশাকে দেবীদুর্গা ও দুর্গার দশ অস্ত্রের ফর্ম, দুর্গাকে নিয়ে বিভিন্ন শ্লোকের মোটিফ নান্দনিকভাবে নকশা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
‘রঙ’ প্রধানত সুতি কাপড় নিয়েই কাজ করেছে। এছাড়া ক্রেতাদের রুচি ও চাহিদা অনুসারে দৃষ্টিনন্দন এক্সক্লুসিভ এন্ডি, এন্ডি সিল্ক, সিল্ক, জামদানী, মসলিন, রেশমী কটন, ডুপিয়ান কাপড় নিয়ে কাজ করেছে। কাপড়ের বুননে ও রংয়ে অনেক পরির্বতন আনা হয়েছে।
এই আয়োজনে প্রাধান্য পেয়েছে ব্লক, স্প্রে, টাই-ডাই, স্কিন-প্রিন্ট, অ্যাপলিক, হাতের ভরাট কাজ।
সঙ্গে রয়েছে লেস, চুমকি বিভিন্ন সিকোয়েন্সয়ের কাজ। লাল, কমলা, সাদা রংয়ের কম্বিনেশন ব্যবহৃত হয়েছে পূজার সম্ভারে।
এছাড়া প্রিয়জনকে উপহার দেওয়ার জন্য রঙয়ে রয়েছে গিফট ভাউচার। যে কোনো শোরুম থেকে ৫শ’ থেকে ৫ হাজার টাকা মূল্যের এসব ভাউচার ব্যবহার করে কেনা যাবে পছন্দসই সামগ্রী।
আবর্তন
আবর্তন
পূজার আয়োজনে আবর্তন
পূজার জন্য তারা এনেছে সালোয়ার কামিজ এবং পাঞ্জাবি।
ফেব্রিকয়ে থাকছে উৎসবের রং। পূজার আবহ থাকছে পোশাকের ক্যানভাসে। ডিজাইনে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে মেশিন এমব্রয়ডারি, স্ক্রিন প্রিন্ট আর এপ্লিকের কাজ। আবর্তনের মিরপুর ১০, ওয়ারি, মালিবাগ আর ধানমন্ডির শোরুমে পাওয়া যাবে পূজার পোশাক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।