ও পথ মাড়িও না যে পথ তুমি চেননাকো----
খুব ঝড়ঝাঁপটা গেল কিছুদিন রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো খুব ব্যাস্ত সময় কাটিয়েছে এই সময়টিতে। আমরা রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের পক্ষ নিয়ে খুব বিপদেই ছিলাম ,অবশেষে ক্ষ্যান্ত দিয়ে গালাগাল থেকে বেচেছি এ যাত্রায় । হটাৎ ভেড়ামারা আবারো আমার কান খাড়া করে দিয়ে উঠে বসাল । ভাবলাম রামপাল এবার ভেড়ামারায় শিফট হচ্ছে ,নাহ ,তা নয় ।
ফলক উদ্বোধন তাও রামপালেরটা ভেড়ামারায় । সবই কত্তার ইচ্ছে । সুন্দরবন ধ্বংস হয়ে যাবে এরকম অজুহাতে অসংখ্য দেশপ্রেমিক এই দেশটির স্বাধীনতা অস্বীকারকারী ও সমাজতান্ত্রিক ডাকাত দলের প্রধান আধা সরকারী চাকুরে আনু মুহাম্মদ এর সাথে লংমার্চ করলো । আমরাতো নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ চাই , মহীয়সী । ওরাও সবাই তাই চায় শুধু ক’জন বলেছে “জান দিমু মাগার সুন্দরবন দিমু না” ।
এরা কেউ কেউ কূপির আলোয় বাকী জীবন কাটাতে চেয়েছে । কেউ বলেছে কমপিউটার তো কূপিতে চলে না ,ব্লগ ক্যামনে চলবে ? উত্তর নেই । ভাওয়াল নিয়ে একজন বলতে গিয়ে ধমক খেলেন “মিয়া,ভাওয়াল আর সুন্দরবন এক হইলো”?
অনেক হয়েছে এসব নিয়ে তবে বোঝা গেল দেশে বৃক্ষ প্রেমিক বেড়েছে শুধু বগুড়ার গাছ কাটা বাদ দিয়ে কারন ওগুলো ম্যানগ্রোভ না। এখন একটি সিদ্ধান্তে আসতে পারি কিনা তা হচ্ছে সত্যি সত্যি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভেড়ামারায় আনা যায় কিনা । বালুময় এলাকা ,বৃক্ষ ও তেমন নেই ,একটি চমৎকার জায়গা হবে আদর্শ একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করার জন্য ।
মহীয়সী ,আমরা বিদ্যুৎ চাই একটা শিল্পউন্নত দেশ গড়ার জন্যে । ধন্যবাদ ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।